Wednesday, October 24, 2012

কোনো সফ্ট ছাড়াই অসাধারন Photo Design করুন

!! কোনো সফ্ট ছাড়াই অসাধারন Photo Design করুন!! ( কোনো প্রকার দক্ষতার প্রয়োজন নেই )

Adobe Photoshop এর কাজ যারা জানেন না তাদের দুঃখ দূর করতে আজকে আমার এই টিউন। অসম্ভব মজাদার এমন এক সাইটের কথা আজ আমি আপনাদের বলতে যাচ্ছি যে সাইট ব্যবহার করে আপনারা কোনো প্রকার অভিজ্ঞতা ছাড়াই দারুন সব Photo Design করতে পারবেন।
সাইটটায় প্রবেশ করে পছন্দমত ডিজাইন সিলেক্ট করুন। তারপর আপনার একটি ছবি Browse করে সিলেক্ট করে দিন। এবার আপেক্ষা করুন আর কাজ শেষ হলে দেখুন আপনার কি ছবি কিসে পরিনিত হয়েছে। এই কাজ করতে আপনাকে কোনো প্রকার Registration এর প্রয়োজন নাই। তো আর দেরী কিসের? এখনই প্রবেশ করুন http://www.photofunia.com এর দুনিয়ায়। নিচের ছবিগুলো আমি এইভাবেই তৈরী করে নিয়েছি!
429.jpg
723.jpg
817.jpg
624.jpg
কি দারুন না? এরকম আরও কতগুলো সাইট হল:
টিউনটি কাজে আসলে কমেন্ট দিবেন।

ফটোসপের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্লাগইনস (পর্ব-১)

ফটোসপের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্লাগইনস (পর্ব-১)

Grain Surgery :

ফটোসপের প্লাগইনস এর কথা আসলে প্রথমেই যার নাম আসে তা হল Grain Surgery । এটি এক অসাধারন প্লাগইনস সফটওয়্যার । এই সফটওয়্যারটির নাম থেকেই এর কাজ বুঝা যায় । এর প্রধান কাজ হল ছবির উপর Surgery দেওয়া এর ফলে ছবি যত বড় করা হোক না কেন ছবি ফাটবে না ।
Grain Surgery সেটআপ ও কাজের পদ্ধতি :
Grain Surgery সেট আপ করার সময় আপনি C:\Program Files\Adoe\Photoshop 7.0\Plug-Ins\Adobe Photoshop Only দেখিয়ে দিবেন । আমি Photoshop 7.0 তে সেট আপ দিয়েছি আপনি চাইলে একই নিয়মে যেকোন update ভার্সনে প্লাগইসনটি সেট আপ করতে পারেন । সেট আপ হয়ে গেলে ফটোপস open করেন তারপর Filter এর মধ্যে দেখেন Grain Surgery টুলসটি চলে এসেছে ।
grainshot.JPG
এখন একটি ছবি open করেন তারপর Filter এর Grain Surgery মধ্যে Remove Grain ক্লিক করুন তারপর একটি বক্স আসবে ঐখানে ok ক্লিক করুন । ডাউনলোড করুন

Neat Image:‌

Grain Surgery মত আরেকটি Surgery করার প্লাগইসন সফটওয়্যার Neat Image. এটি Grain Surgery মত সেট আপ করতে হবে তারপর Filte এর মধ্যে দেখুন Neat Image টুলসটি চলে এসেছে । তারপর ছবি ওপেন করুন Filte মধ্যে গিয়ে Neat Image এ যান তারপর Reduce Noise এ ক্লিক করুন তারপর একটি বক্স আসবে ঐখানে ok ক্লিক করুন ।
neatimage-photoshop-plug-in-large.jpg
তারপর Neat Image/plug-in নামে একটি বক্স আসবে ঐ Device Noise Profile এ Auto Profile এ ক্লিক করুন confirm মেসেজ আসবে Yes এ ক্লিক করুন । তারপর Noise Filter settings এ গিয়ে Apply এ ক্লিক করুন ।

Image Doctor :

Grain Surgery মত আরেকটি Surgery করার প্লাগইসন সফটওয়্যার Image Doctor এটি Grain Surgery মত সেট আপ করতে হবে তারপর Filte এর মধ্যে দেখুন Image Doctor টুলসটি চলে এসেছে । তারপর ছবি ওপেন করুন Filte মধ্যে গিয়ে Image Doctor এ যান তারপর JPAG Repair এ ক্লিক করুন একটি বক্স ওপেন হবে ok ক্লক করুন ।
idoc2_boxshot.jpg
কাজে আসলে জানাবেন ।

ফ্রি এবং খুবই সহজ পদ্ধতি তে সাইট তৈরি করুন

ফ্রি এবং খুবই সহজ পদ্ধতি তে সাইট তৈরি করুন…….

আমাদের মধ্যে অনেকেরই সপ্ন একটা ভালো ওয়েব সাইট বানানোর কিন্তু আমরা কোনো না কোন যায়গায় গিয়ে আটকায় যাই এক ডমেইন কিনতে হলে টাকা লাগে ২ হোসটিং এর জন্য ও টাকা লাগে আর যারা ফ্রি সাব ডমেইন থাকলেও অন্য যায়গায় হোসটিং থাকতে হয় আর হোসটিং থাকলে ও ওখানে কাজ করতে হলে ৮০% এইচটিএমএল এর উপর ধারনা থাকা লাগে কিন্তু আমি যেই সাইট টির কথা বলতে যাচ্ছি সেই সাইট থেকে খুব সহজ পদ্ধতি তে সাইট তৈরি করতে পারবেন কোন রকম প্রোগারামিং অভিগ্ঘতা ছাড়াই.......

http://www.webnode.com থেকে আপনারা সাইট তৈরি করতে পারবেন এরা যা যা দিচ্ছে ফ্রি সাব ডমেইন ও ১ গিগাবাইট হোস্টিং আর কোন এ্যড নাই এদের.....
  • প্রথমেই আপনাকে এই সাইটে রেজিস্টার করতে হবে তারপর হয়ে গেল আপনার সাইট
  • এবার আপনি আপনার সাইট তৈরি করতে পারবেন প্রথমেই এরা আপনাকে লেআউট পছন্দ করতে বলবে
  • এই তোহ হয়ে গেল আপনার সাইট। তারপর এদের আছে চমৎকার সাইট বিলডার যা থেকে আপনি বিবেচনা করে কোথায় কি বসাবেন তা চিন্তা করে বসাতে পারবেন....
  • আমরা যানি সাইটে একটা ফোরাম, পোল, উইডজেট ,গেজেট, আরটিকেল, এইসব বসাতে হলে প্রোগরামিং জানার প্রয়জন হয় কিন্তু এখানে আপনি সহজেই বসাতে পারবেন......
  • আপনার সাইটে কারা আসছে  তাও আপনি দেখতে পারবেন ...
আর যারা প্রোগরামার তাদের জন্য এইচটিএমএল সিএসএস এডিট করার ব্যবস্তা ও আছে....
ওয়েবনোড থেকে বানানো একটি সাইট http://www.cricketcrazy.tk

Tuesday, October 23, 2012

আপনার ব্লগে যুক্ত করুন HTML সার্চ বক্স।

আপনার ব্লগে যুক্ত করুন HTML সার্চ বক্স।

আসসালামু আলাইকুম।ব্লগার ভাইয়েরা কেমন আছেন?অনেকদিন টিউন করা হয়নি তাই ক্ষমাপ্রার্থী।ইনশাআল্লাহ,প্রতিদিন টিউন করার চেষ্টা করবো।আজকে আমি আপনাদের সাথে যে বিষয়টি শেয়ার করবো তা হচ্চেঃ HTML search BOX


HTML SEARCH BOX
HTML SEARCH BOXএর কাজ কি?
আমাদের ব্লগের টেম্পলেট এর সাথে যে সার্চ বক্স তা java script.
এই সার্চ বক্স দিয়ে সব ফাইল তথ্য পাওয়া জায়না।তাই এই সার্চ বক্সের গুরুত্ব সর্বত্র অপরিসীম।যাদের ব্লগের লেবেল বা সার্চ বক্স এ সব পোস্ট পাওয়া যায়না তারা এটি ব্যাবহার করবেন।
এচাড়াও এটি ব্যাবহারে আপনার ব্লগের সুন্দর্য্য বৃদ্ধি হবে।
যেভাবে ব্যাবহার করবেনঃ
ব্লগার ডট.কম এ গিয়ে আপনার একাউন্ট লগিন দিন।এর পর ডিজাইনে ক্লিক করে Add a gadgets এ ক্লিক করে এই কোড


<br />
.form-wrapper {<br />
width: 270px;<br />
padding: 8px;<br />
margin: 10px auto;<br />
overflow: hidden;<br />
border-width: 1px;<br />
border-style: solid;<br />
border-color: #dedede #bababa #aaa #bababa;<br />
-moz-box-shadow: 0 3px 3px rgba(255,255,255,.1), 0 3px 0 #bbb, 0 4px 0 #aaa, 0 5px 5px #444;<br />
-webkit-box-shadow: 0 3px 3px rgba(255,255,255,.1), 0 3px 0 #bbb, 0 4px 0 #aaa, 0 5px 5px #444;<br />
box-shadow: 0 3px 3px rgba(255,255,255,.1), 0 3px 0 #bbb, 0 4px 0 #aaa, 0 5px 5px #444;<br />
-moz-border-radius: 10px;<br />
-webkit-border-radius: 10px;<br />
border-radius: 10px;<br />
background-color: #f6f6f6;<br />
background-image: -webkit-gradient(linear, left top, left bottom, from(#f6f6f6), to(#eae8e8));<br />
background-image: -webkit-linear-gradient(top, #f6f6f6, #eae8e8);<br />
background-image: -moz-linear-gradient(top, #f6f6f6, #eae8e8);<br />
background-image: -ms-linear-gradient(top, #f6f6f6, #eae8e8);<br />
background-image: -o-linear-gradient(top, #f6f6f6, #eae8e8);<br />
background-image: linear-gradient(top, #f6f6f6, #eae8e8);<br />
}<br />
.form-wrapper #search {<br />
width: 180px;<br />
height: 20px;<br />
padding: 10px 5px;<br />
float: left;<br />
font: bold 16px 'lucida sans', 'trebuchet MS', 'Tahoma';<br />
border: 1px solid #ccc;<br />
-moz-box-shadow: 0 1px 1px #ddd inset, 0 1px 0 #fff;<br />
-webkit-box-shadow: 0 1px 1px #ddd inset, 0 1px 0 #fff;<br />
box-shadow: 0 1px 1px #ddd inset, 0 1px 0 #fff;<br />
-moz-border-radius: 3px;<br />
-webkit-border-radius: 3px;<br />
border-radius: 3px;<br />
}<br />
.form-wrapper #search:focus {<br />
outline: 0;<br />
border-color: #aaa;<br />
-moz-box-shadow: 0 1px 1px #bbb inset;<br />
-webkit-box-shadow: 0 1px 1px #bbb inset;<br />
box-shadow: 0 1px 1px #bbb inset;<br />
}<br />
.form-wrapper #search::-webkit-input-placeholder {<br />
color: #999;<br />
font-weight: normal;<br />
}<br />
.form-wrapper #search:-moz-placeholder {<br />
color: #999;<br />
font-weight: normal;<br />
}<br />
.form-wrapper #search:-ms-input-placeholder {<br />
color: #999;<br />
font-weight: normal;<br />
}<br />
.thumb{position:relative;left:4px;top:1px; border:8px solid transparent;-webkit-box-shadow:0 0 8px rgba(0, 0, 0, 0.3);-moz-box-shadow:0 0 8px rgba(0, 0, 0, 0.3);box-shadow:0 0 8px rgba(0, 0, 0, 0.3);-webkit-background-clip:padding-box;-moz-background-clip:padding-box;background-clip:padding-box;}<br />
.form-wrapper #submit {<br />
float: right;<br />
border: 1px solid #00748f;<br />
height: 42px;<br />
width: 70px;<br />
padding: 0;<br />
cursor: pointer;<br />
font: bold 15px Arial, Helvetica;<br />
color: #fafafa;<br />
text-transform: uppercase;<br />
background-color: #0483a0;<br />
background-image: -webkit-gradient(linear, left top, left bottom, from(#31b2c3), to(#0483a0));<br />
background-image: -webkit-linear-gradient(top, #31b2c3, #0483a0);<br />
background-image: -moz-linear-gradient(top, #31b2c3, #0483a0);<br />
background-image: -ms-linear-gradient(top, #31b2c3, #0483a0);<br />
background-image: -o-linear-gradient(top, #31b2c3, #0483a0);<br />
background-image: linear-gradient(top, #31b2c3, #0483a0);<br />
-moz-border-radius: 3px;<br />
-webkit-border-radius: 3px;<br />
border-radius: 3px;<br />
text-shadow: 0 1px 0 rgba(0, 0 ,0, .3);<br />
-moz-box-shadow: 0 1px 0 rgba(255, 255, 255, 0.3) inset, 0 1px 0 #fff;<br />
-webkit-box-shadow: 0 1px 0 rgba(255, 255, 255, 0.3) inset, 0 1px 0 #fff;<br />
box-shadow: 0 1px 0 rgba(255, 255, 255, 0.3) inset, 0 1px 0 #fff;<br />
}<br />
.form-wrapper #submit:hover,<br />
.form-wrapper #submit:focus {<br />
background-color: #31b2c3;<br />
background-image: -webkit-gradient(linear, left top, left bottom, from(#0483a0), to(#31b2c3));<br />
background-image: -webkit-linear-gradient(top, #0483a0, #31b2c3);<br />
background-image: -moz-linear-gradient(top, #0483a0, #31b2c3);<br />
background-image: -ms-linear-gradient(top, #0483a0, #31b2c3);<br />
background-image: -o-linear-gradient(top, #0483a0, #31b2c3);<br />
background-image: linear-gradient(top, #0483a0, #31b2c3);<br />
}<br />
.form-wrapper #submit:active {<br />
outline: 0;<br />
-moz-box-shadow: 0 1px 4px rgba(0, 0, 0, 0.5) inset;<br />
-webkit-box-shadow: 0 1px 4px rgba(0, 0, 0, 0.5) inset;<br />
box-shadow: 0 1px 4px rgba(0, 0, 0, 0.5) inset;<br />
}<br />
.form-wrapper #submit::-moz-focus-inner {<br />
border: 0;<br />
}</p>
<form action="/search" method="get">
</form>
<p>
Search Box by <a href="http://www.latesthack.com" onclick="javascript:_gaq.push(['_trackEvent','outbound-article','http://www.latesthack.com']);">Latest Hack</a></p>
<p>


টি বসান।
ব্যাস কাজ শেষ।
ডেমো দেখতে এখানে click করুন।
কোনো সমস্যা হলে কমেন্ট করবেন।

আসুন শিখি কিভাবে ব্লগে ড্রপডাউন মেনু যুক্ত করা যায়

আসুন শিখি কিভাবে ব্লগে ড্রপডাউন মেনু যুক্ত করা যায়

ব্লগের ভিজিটর যদি বাড়াতে চান তাহলে ব্লগে ভাল ভাল পোষ্টের সাথে সাথে দরকার ভাল এবং আর্কষনীয় একটি ডিজাইন। আসুন আজকে আমি শিখি কিভাবে ব্লগে ড্রপ ডাউন মেনু যুক্ত করতে হয়। প্রথমে আপনার ইমেইল অ্যাড্রেস ও পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ব্লগে লগইন করুন। আর ব্লগ না থাকলে http://www.blogspot.com এই খানে একটি ফ্রি ব্লগ করুন। এর পরে পরবতী ধাপগুলো অনুসরন করুন।
১। প্রথমে আপনার ব্লগের বর্তমান টেম্পলটি ব্যাকাপ করুন।
২। এবার Dashboard থেকে Temple এ যান।
৩। Temple এ যাবার পরে সেখান থেকে Edit HTML এর উপরে ক্লিক করুন।
৪। এবার কোডগুলোর মধ্যথেকে খুজে বের করুন  ]]></b:skin>  আর এর পূর্বে নিচের কোডটি পেষ্ট করুন।

#jsddm {
margin: 0;
padding: 15px;
z-index:1000000000;
position:relative;
}

#jsddm li {
float: left;
list-style: none;
font: 12px Tahoma, Arial;
}

#jsddm li a {
display: block;
white-space: nowrap;
margin:1px 3px;
border: 1px solid #AAAAAA;
background: #cccccc;
background: -webkit-gradient(linear, left top, left bottom, from(#ebebeb), to(#cccccc));
background: -moz-linear-gradient(top, #ebebeb, #cccccc);
padding: 5px 10px;
-webkit-border-radius: 5px;
-moz-border-radius: 5px;
border-radius: 5px;
text-shadow: #ffffff 0 1px 0;
color: #363636;
font-size: 15px;
font-family: Helvetica, Arial, Sans-Serif;
text-decoration: none;
vertical-align: middle;
}

#jsddm li a:hover {
background: #C8C8C8;
}

#jsddm li ul {
margin: 0;
padding: 0;
position: absolute;
visibility: hidden;
border-top: 1px solid white;
}

#jsddm li ul li {
float: none;
display: inline;
}

#jsddm li ul li a {
width: auto;
background: #CAE8FA;
}

#jsddm li ul li a:hover {
background: #A3CEE5;
}

৫। এবার আবার খুজে বার করুন </head> এবং নিচের কোড এর পূর্বে পেষ্ট করুন।
 
<script src='http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.2.6/jquery.js' type='text/javascript'/>
  <script type='text/javascript'>
  //<![CDATA[

var timeout    = 500;
  var closetimer = 0;
  var ddmenuitem = 0;

function jsddm_open()
  {  jsddm_canceltimer();
  jsddm_close();
  ddmenuitem = $(this).find('ul').css('visibility', 'visible');}

function jsddm_close()
  {  if(ddmenuitem) ddmenuitem.css('visibility', 'hidden');}

function jsddm_timer()
  {  closetimer = window.setTimeout(jsddm_close, timeout);}

function jsddm_canceltimer()
  {  if(closetimer)
  {  window.clearTimeout(closetimer);
  closetimer = null;}}

$(document).ready(function()
  {  $('#jsddm > li').bind('mouseover', jsddm_open)
  $('#jsddm > li').bind('mouseout',  jsddm_timer)});

document.onclick = jsddm_close;
  //]]>
  </script>

৬। এবার ‍Save Template এ ক্লিক করে টেম্পলটি সেইব করুন।
৭। এবার Page element থেকে Add Gadget এ ক্লিক করুন এবং নামের Add Gadget যুক্ত করুন।
৮। এখন নিচের কোড় টা HTML/JavaScript Gadget এ পেষ্ট করুন।

 আপনার মেনু যোগ করার কাজ শেষ তবে আর একটি কাজ আছে আমার ব্লগটা একটু দেখুন তো কেমন হয়েছে।

সম্পূর্ন কাস্টমাইজ করুন wordpress এর লগিন এবং রেজিস্ট্রেশন পেজ

সম্পূর্ন কাস্টমাইজ করুন wordpress এর লগিন এবং রেজিস্ট্রেশন পেজ

আজকে আমরা ওয়ার্ডপ্রেস এর login এবং registration পেজ কে খুব সহজে customize করব । তাহলে শুরু করা যাক ।
  • ১.আপনার লগিন লোগো এবং লগিন পেজ এর background ইমেজ পরিবর্তন করা >>
এর জন্য আপনি আপনার ডেশবোর্ড থেকে থিম এর Edit এ যান ।
তারপর functions.php ফাইল টা ওপেন করুন । এখন নিচের কোড টা আপনার functions.php এর সবার নিচে ?> এই ট্যাগ এর আগে বসিয়ে দিন ।
// Customize login styles
function nazmul_custom_login_styles(){
?> <style type="text/css">
/* Change login page background */
/* Make sure you change image paths to yours */
body.login{ background: #000 url("<?php echo get_stylesheet_directory_uri(); ?>/images/login-background.jpg") 50% -250px no-repeat fixed !important; }
/* Make sure you change image paths to yours */
body.login h1 a { background: url("<?php echo get_stylesheet_directory_uri(); ?>/images/login-logo.png") no-repeat top center; }
/* Optional : Change link color & shadow if needed */
.login #nav a, .login #backtoblog a { color: #999!important; text-decoration:none; text-shadow:#000 1px 1px 0; }
.login #nav a:hover, .login #backtoblog a:hover { color: #fff!important; text-decoration:none; text-shadow:#000 1px 1px 0; }
/* Optional : Add some shadow to message boxes and login box */
.login form, p.message {
-moz-box-shadow: rgba(0,0,0,0.5) 0 2px 8px;
-webkit-box-shadow: rgba(0,0,0,0.5) 0 2px 8px;
box-shadow: rgba(0,0,0,0.5) 0 2px 8px;
}
</style><?php
}
add_action('login_head', 'nazmul_custom_login_styles');
কিছু কথাঃ এই কোড টার যেখানে background-image.jpg আছে ওইখানে আপনার কাংক্ষিত ইমেজ এর নাম টা বসিয়ে দিন ।আর যেখানে login-logo.png আছে ওইখানে আপনার কাংক্ষিত লোগোর নাম টা বসিয়ে দিন ।আর সবশেষে আপনার ইমেজ গুলি আপনার থিম এর images ফোল্ডার এ রাখুন ।তারপর আপনার সাইট চেক করুন ।
  • ২.লগিন লোগোর URL এবং Title পরিবর্তন করা>>
লগিন লোগতে ক্লিক করলে wordpress.org তে চলে যায় ।আবার mouse রাখলে powered by wordpress লিখা আসে ।এইগুলিকে পরিবর্র্তন করার জন্য নিচের ফাংশন কোড টা আপনার থিম এর functions.php তে আগের মত ?> এই ট্যাগ এর আগে সবকোড বসিয়ে দিন ।এই কোড এর যেই জায়গায় ।।।।।এই লিখাটা আছে এইটা হচ্ছে title । ওইখানে আপনার ইচ্ছামত পরিবর্তন করতে পারেন ।আর URL টা automatic আপনার সাইট এর link চলে আসবে ।
/ Customize login header link
function nazmul_login_header_url(){
    return "http://seoandweb.blogspot.com";
} add_action('login_headerurl', 'nazmul_login_header_url');
function nazmul_login_header_link_title(){
    return "Powered By Geniusitzone( বাংলা টেকনোলজি ব্লগ ) ";
} add_action('login_headertitle', 'nazmul_login_header_link_title');
  • ৩.লগিন পেজ এ custom massage এড করা >>
নিচের কোড টা use করে আপনি আপনার সাইট এর লগিন পেজ এ নিচের চিত্রের মধ্যে কিছু কথা এড করতে পারবেন ।
login massage
login massage
এই কোড টা আপনি আপনার থিম এর functions.php তে ?> এই ট্যাগ এর পূর্বে এড করে দেন ।
// Add a login message
function shailan_login_message($msg){
    return $msg . "<p class=\"message\">এইখানে আপনার কথা লিখুন</p>";
} add_action('login_message', 'shailan_login_message');
4.রেজিস্ত্রেশন পেজ এ custom massage এড করা>> এইটা ও ঠিক আগেরমত ।নিচের কোড টা আপনার থিম এর
functions.php তে ?> এই ট্যাগ এর পূর্র্বে বসিয়ে দিন ।
register massage
register massage
add_action('register_form', 'register_message');
function register_message() {
    $html = '
        <div style="margin:10px 0;border:1px solid #e5e5e5;padding:10px">
            <p style="margin:5px 0;">
          এইখানে আপনার কথা লিখুন
            </p>
        </div>';
    echo $html;
}
এখন সর্বশেষ আপনার সাইট এ যেয়ে দেখুন । কাজ হলে কিন্তু কমেন্ট না দিয়ে যাবেন না ।
a
এই রকম wordpress কোডিং এর ধারাবাহিক পোস্ট  পেতে আমাদের সাইট থেকে ঘুরে আসতে পারেন ।
আমাদের ফেসবুক পেজ এ সবাইকে আমন্ত্রন রইল ।

Saturday, October 20, 2012

এফিলিয়েট মাকিটিং

এফিলিয়েট মাকিটিং

এফিলিয়েট মাকিটিং সম্পর্কে সহজে বুজার জন্য একাটা উদাহারন দেই,
ধরুন আপনার একটা ই-কমার্স সাইট আছে অথবা এমাজান ডটকম আপনার এফিলিয়েট একাউন্ট আছে, এখনে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে/ব্লগসাইটে এমাজান এর কোন প্রডাক্ট নিয়ে লিখলেন এবং এমাজান এর লিংক শেয়ার করলেন এখন কোন ভিজিটর আপনার সাইট এমাজান এর ওয়েবসাইট ভিজিট করে কোন প্রডাক্ট কিনলে তাহলে আপনি একটা কমিশন পাবেন। এটাকে এফিলিয়েট মাকিটিং বলতে পারি।
এফিলিয়েট মাকিটিং অনলাইন আনিং এর একটি শক্তিশালি মাধ্যম। এটা হতে পারে আপনার বাসাকে কেন্দ্র করে একটা দারুন ব্যবসা। এটা এমন একটা ব্যবাসা যেখানে আপনি কাজ করবেন অন্যর জন্য কিন্তু আপনি টাকা পাবেন আপনার কাজের জন্য। এখানে ইনকাম করবেন আপানার ব্যক্তিগত কাজের দক্ষতার উপর নির্ভর করে ঘন্টা চুক্তি অথবা মাসিক, বাসৎরিক বেতনে তবে মান্থলি বেতনে কাজ করাই ভাল।এখানে কাজের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল যে আপনাকে কাজের জন্য আপনি একদম রিস্ক ফ্রি কারন আপনাকে কোন ইনভেষ্ট করতে হবে না আপনার মাদার কম্পানি(এফিলিয়েট কম্পানি) আপনার এডভারটাইজিং এবং পন্যের সরবরাহ করবে।একজন এফিলিয়েট ম্যানেজার যে সকল গুন গুলি থাকা উচিত তা সংক্ষেপে হল: রিলেশন বিল্ডিং, বিক্রি এবং অনলাইন এডভারটাইজিং ভাল ধারনা।অনলাইন থেকে পাপ্ত তথ্য মতে একজন এফিলিয়েট মাকেটার ইনকাম আসলে fixed না। আমি USA এর বিভিন্ন State এর একটা উদাহারন দিব।
নিউ ইয়র্ক এফিলিয়েট মার্কেটার বার্ষিক গড় ইনকাম $ 77.000 ,টেক্সাস ইন, এফিলিয়েট মার্কেটার বার্ষিক গড় ইনকাম  $ 61.000 গড়. Affiliate  ইলিনয় এবং ক্যালিফোর্নিয়ার এফিলিয়েট মার্কেটার বার্ষিক গড় ইনকাম $ 69.000 এবং $ 75,000 গড় যথাক্রমে,.
আপনারা আমার নিচের চিত্র দেখলে বুজতে পারবেন একজন এফিলিয়েট মার্কেটার ইনকাম কত।

এফিলিয়েট মাকিটিং সম্পর্কে জানতে  চাইলে নিচের লিষ্ট দেওয়া ব্লাগারদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

এখন প্রর্যন্ত পৃথিবীতে টপ এফিলিয়েট মাকিটিং এর লিস্টে এরা আছেন।

নিজেকে এফিলিয়েট মাকিটিং আরও দক্ষ করতে নিচের সা্ইটগুলো পড়ুন।
Ad Hustler Blog
“I wanted to write a blog that wasn’t like all of the other “make money online” blogs.” – Ad Hustler, blog founder.
Affiliate ABCs
“I started Affiliate ABCs as a way for affiliates to hear discussions about the industry and learn good practices right from the beginning of starting their sites.” – Deborah Carney, blog founder.
Affiliate Marketing Blog
“Back in 2004, I wanted an alternative to forums to share my opinions, tips and resources.”
–Shawn Collins, blog founder.
Affiliate Marketing, Business Strategy & E-Commerce 3.0
“I started this blog because I care what happens in this industry and want to help better it in any way I can.”
– Sarah Bundy, blog founder.
Affiliate Summit Blog
“We wanted a method to communicate more frequently than our weekly newsletter.”
– Missy Ward and Shawn Collins, blog founders.
affiliatepraxis.de | 100% Praxiswissen Affiliate Marketing
“We started affiliatepraxis.de back then in 2010 because there was no advertiser focused blog in the German affiliate business, with the aim to offer proper information for the advertisers running an affiliate programme in Germany.”
– Daniel Frerichmann, blog co-founder.
Affiliates4u.com
“It was a natural progression from our a4uForum to provide the industry with news, insight and actionable strategy, something we’re continuing to do as we push the evolution and boundaries of an industry we’re so passionate about.”
– Matthew Wood, blog founder.
AffPlan.com (AffiliateMarketingPlan)
“I started this blog to help Merchants and Affiliates learn true best practices and how to succeed in Affiliate Marketing.”
– Todd Farmer, blog founder.
AM Navigator Affiliate Marketing Blog
“AM Navigator’s blog aims at popularizing affiliate marketing, contributing to advertiser and affiliate education by answering the questions that they struggle with, and tacking the issues that bother them.”
– Geno Prussakov, blog founder
Dukeo
“Dukeo’s goal is to help newcomers in the industry by making all the required beginner’s knowledge available. This is a blog I wish I had found when I was just starting working online!”
– Stephane Kerwer, blog founder.
Eric Nagel
“I started my blog after attending the “Get Noticed Fast” session at Affiliate Summit as part of my strategy to make a name for myself in this industry.”
– Eric Nagel, blog founder.
Experience Advertising
“I started this blog to help affiliate marketers with their online marketing strategies and goals.”
– Evan Weber, blog founder.
FeedFront
“The FeedFront blog is an extension of the FeedFront Magazine, we wanted to share the articles online that were published in the magazine.”
– Shawn Collins and Missy Ward, blog founders.
Finch Sells
“My passion is for writing, but my job is marketing – blogging about marketing made sense.”
– Martin Osborn, blog founder.
Inside the Secret Life of a Super Affiliate – ZacJohnson.com
“I started blogging five years ago to help others learn what it takes to start making money online and eventually becoming financially independent.”
Zac Johnson, blog founder.
iPyxel Creations
“This blog was started to connect with affiliates to share specific value-adding marketing methodologies and to increase awareness for marketing technology we will be launching in the performance space.”
Tom Fang, blog founder.
John Chow dot Com
“John Chow dot Com started as a personal blog to talk about whatever was on my mind and turned into a case study on the power of blogging and affiliate marketing.”
– John Chow, blog founder.
LukePeerFly.com
“I started my blog so I would have a place to share my affiliate marketing experience and knowledge with not only my publishers at PeerFly, but the entire industry.”
- Luke Kling, blog founder.
Marketing Gorilla
“The Marketing Gorilla blog is a reference tool for all affiliates joined in programs managed by Greg Hoffman Consulting.”
–Greg Hoffman, blog founder.
Merchant ABCs
“Merchant ABCs was started to provide information for the merchant on how to create the best affiliate program they can via podcasts with expert guests.”
Deborah Carney, blog founder.
MissyWard.com
“I wanted a forum to talk openly about my experiences in affiliate marketing and continue to foster the affiliate marketing community that I’ve been involved with for 12+ years.”
Missy Ward, blog founder.
MrGreen.am
“Industry networking was close to non existant in New Zealand, blogging bridged that gap.”
- Lorenzo Green, blog founder.
Nickycakes
“I started my blog to provide a real source of information for new affiliate marketers who are tired of being sold nonsense by ‘guru’ blogs, forums, and info products.”
- Nick Koscianski, blog founder.
Shoemoney.com
“I wanted to share with others what I as learning in the world of making money online.”
Jeremy Schoemaker, blog founder.
Skimlinks Blog
“We wanted to provide affiliate marketing news, insights, Skimlinks announcements, and a forum for discussion to Skimlinks users and others who are in the biz or interested in learning more!”
Meghan Bender, Marketing Coordinator
Tricia Meyer, Affiliate Marketer
“I needed a place to take all that I have learned and researched about affiliate marketing and share it with my fellow marketers.”
- Tricia Meyer, blog founder

Friday, October 19, 2012

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-১১] :: লিংক হুইল-সাধারন পর্ব [ অফপেজ এস ই ও]

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-১১] :: লিংক হুইল-সাধারন পর্ব [ অফপেজ এস ই ও]


সবাই কেমন আছেন ? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই খুব ভাল আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়াই খুব ভাল আছি। অনেক দিন পর টিউন দিচ্ছি। সবাই হয়তো ভাবছিলেন আমি হয়তো টিউন আর দিব না। ফেসবুক এ অনেকে আমারে মেসেজ করছেন। আসলে আমি টিউন কিছুদিন আগে লিখছিলাম। পুরা টিউন লেখা শেষ হয়ে গেলে হটাত করে আমার ব্রাউজার হ্যাং হয়ে যায়। এরপর আর কি ল্যাপটপ রিস্টার্ট দিলাম। পড়ে আবার ঢুকে দেখলাম আমী লেখাটাকে সেভ করি নি। এমনিতে আমার বাংলা লিখতে খুব কষ্ট হয়। তারপর অনেক বড় আর্টিকেল লিখছিলাম। তাই মেজাজ টা ও খারাপ হয়ে গিয়েছিল। এই জন্য আর লিখি নি। তাই আপনারাও  টিউন পান নি।
যাই হোক আমার আজকের টিউন টা সমস্ত টিউনে গুলার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ। কারন এস ই ও এর ভিতর আমি এই কাজটা করে মজা পাই। আর এই কাজটা খুব একটা বেশি কঠিন না । আবার এই টা সহজে কেউ করেও না। কিন্তু এই কাজটা এস ই ও এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি এই কাজটার গুরুত্ত একটু আলাদা ভাবে বলি। আলাদা বলতে এমন যে, আমি আমার নতুন সাইট এর উপর এই কাজটা করে আমার সাইট এর পেজ রাঙ্ক আসেছে ১,  আর এই ১ আসছে মাত্র ১ মাস ১৩ দিন। মাত্র কয়েক দিনের মধ্যে আমি পেজ রাঙ্ক পাইছি। তাহলে বুঝতে পারছেন এই কাজটার পাওয়ার কত । আপনার সাইট এর জন্য এইটা করুন। গ্যারান্টি দিলাম আপনার সাইট হিউজ ভিজিটর এবং সাইট এর পেজ রাঙ্ক পেটে প্রচণ্ড পরিমান সাহায্য করবে।
এখন কাজ সম্পর্কে আলোচনা করব। লিংক হুইল সম্পর্কে আমি কোন একটা পর্বে কিছু বলেছিলাম। সেইটা আমি আবার লিখছি , তবে এইটা সহজ অর্থাৎ সাধারন সংজ্ঞা। মুল যেটা পরবর্তীতে আলোচনা করব।
  “লিংক হুইল হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ফ্রী ব্লগে আর্টিকেল লিখে টার ভিতর নিজের সাইট এর একটা কি- ওয়ার্ড কে লিংক করে দেওয়া হচ্ছে লিংক হুইল। আর্টিকেল লিখতে হবে নিজের সাইট রিলেটেড। সাইট এর সাথে আর্টিকেল অবশ্যই সম্পৃক্ত থাকতে হবে। আমি আগেই বলে দিছি আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে প্রতি ১০০ ওয়ার্ড অবশ্যই ৩ টি কি - ওয়ার্ড থাকতে হবে। তবে এই ক্ষেত্রে নিজের সাইট এর যে মেইন কি- ওয়ার্ড আছে সেই কি- ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। ধরুন ৫০০ ওয়ার্ড এর একটি আর্টিকেল আপনি লিখলেন। টার ভিতর ১৫ টা কি -ওয়ার্ড ব্যবহার করলেন। আপনি যে কোন একটি কে আপনার সাইট এর লিংক হিসেবে ব্যবহার করলেন বাকি ১৪ টাকে হাইলাইট করে দিবেন। এটাই হচ্ছে লিংক হুইল।” 
আমি জিনিসটা আমার ভেঙ্গে বলছি। বিষয় হচ্ছে যে সব ফ্রী ব্লগিং সাইট আছে যেমনঃ ব্লগস্পট, ওয়ার্ডপ্রেস, জনারলিস্ট ইত্যাদি। এরকম প্রায় অনেক সাইট আছে। যারা ফ্রী ডোমেইন দেয়। সেই সব সাইট যেতে হবে এবং নতুন করে একটা ব্লগ খুলতে হবে।
ধরুন আপনি এই রকম ৫ টি ফ্রী ব্লগ সাইট এ অ্যাকাউন্ট খুললেন। এখন যে কাজ গুলা আপনার করণীয় আমি নিচে ধাপ অনুসারে লিখছি। যাতে করে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হয়।
ধাপঃ-০১
আপনি যে পাঁচটি ব্লগ অ্যাকাউন্ট করেছেন এই পাঁচটির জন্য ৫ টি কনটেন্ট লিখুন। অর্থাৎ ৫ টি আর্টিকেল লিখুন। আর্টিকেল গুলা অবশ্যই আপনার সাইট এর রিলেটেড হতে হবে। ধরুন আপনার সাইট টি Online Income সম্পর্কে। আপনি আপনার সাইট এ অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে সব আর্টিকেল পোস্ট করেন। এখন আপনি ৫ টি আমন আর্টিকেল লিখুন যে গুলা সব অনলাইন ইনকাম এর উপর। কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করা যায়, অনলাইন কি কি কাজের জন্য ভাল বেনিফিট পাওয়া যায় ইত্যাদি। আর আর্টিকেল লিখার মধ্যে যে নিয়ম গুলা আছে সে গুলা ফল করুন। পূর্বে আমি একটা টিউনে আর্টিকেল কিভাবে লেখা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছিলাম। তারপর ও আমি এখানে লিখছি,
   " প্রতি ১০০ ওয়ার্ড এ মিনিমাম+মাক্সিমাম ৩ বার কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। এতে করে আপনার পোস্ট+সাইট এর জন্য উপকার হই। আমি যে টিউনটা টা লিখলাম আজ,(সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-০৭] :: কি- ওয়ার্ড রিসার্চ-০১ ) এই পোস্ট টা তে দেখেন আমি কতবার কি-ওয়ার্ড শব্দটা ব্যবহার করেছি। ১-২ দিন পর বাংলাই গুগলে কি-ওয়ার্ড লিখে সার্চ দিবেন দেখবেন আমার পোস্ট টা গুগল এর প্রথম পাতাই ১-৩ এর মধ্যে আছে। একটাই কারন দেখেন আমি এই আর্টিকেল আমি অনেকবার কি-ওয়ার্ড শব্দটা ব্যবহার করেছি।আমি হাইলাইট করে দিছি কি-ওয়ার্ড গুলা। এই জন্য আর্টিকেল লেখার সময় পোস্ট টা যে বিষয় নিয়ে লেখা সে বিষয়ের উপর এবং সাইট এর মূল যে কি-ওয়ার্ড আছে সেইটার উপর কিছু কি-ওয়ার্ড দিতে হবে। তবে অবশ্যই ১০০ ওয়ার্ড এ ৩ টা কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।"
ধাপঃ-০২
প্রতি আর্টিকেল আপনার সাইট এর জন্য যে কি- ওয়ার্ড গুলা ব্যবহার করেছেন। সেই গুলা একটু হাইলাইট করে দিন। ধরা যাক আপনি ১০০ ওয়ার্ড ৩ টি তাহলে ৫০০ ওয়ার্ড এ ১৫ টি কি- ওয়ার্ড ব্যবহার করেছেন। এখন ১৪ টি কি- ওয়ার্ড হাইলাইট করে দিন আর একটি কি- ওয়ার্ড কে লিংক করে দিন আপনার সাইট। যে কোন একটি কি- ওয়ার্ড কে লিংক করে দিলে হবে।
ধাপঃ-০৩
এখন একটি ব্লগে যেয়ে আপনার একটি আর্টিকেল টি পোস্ট করুন। আর্টিকেল অবশ্যই ৫০০ ওয়ার্ড এর বেশি লিখার চেষ্টা করবেন। শুধু চেষ্টা না অবশ্যই লিখবেন। আতে করে সুবিধা আপনি বেশি পাবেন।
ধাপঃ-০৪
এখন আপনার যে আর্টিকেল টা পোস্ট করেছেন। সেইতার ইইউআরএল (URL) টা একটু সেভ করে রাখুন।
এভাবে প্রতি টি আর্টিকেল আপনি পোস্ট করুন। আর প্রতিটির ক্ষেত্রে আপনি একি কাজ করুন। সাধারণত লিংক হুইল এভাবে করা হয়। তবে লিংক হুইল চাকা সিস্টেমে করা যায়। যেইটা আপনি পরে নিজে নিজে করতে পারবেন। বুদ্ধির জোরে। এস ইও করতে গেলে প্রচুর পরিমানে বুদ্ধি কাজে লাগাতে হবে।
ধাপঃ-০৫
এখন আপনার একটি মাত্র ধাপ বাকি আছে। সেইটা হল আপনি যে ইইউআরএল (URL) গুলা সেভ করিছেন। এগুলো বুকমারকিং করতে হবে। যদি পারেন বুকমারকিং করতে তাহলে করে ফেলেন। আর না পারলে সমস্যা নেই। সামনের পরবে বুকমারকিং সম্পর্কে আলচনা করব এবং কিভাবে করতে হয় জানিয়ে দিব।
হয়ে গেল আপনার লিংক হুইল পর্ব। এই লিংক হুইল কিন্তু সাধারন লিংক হুইল। লিংক হুইল মুলত চাকা পদ্ধতিতে অর্থাৎ সার্কেল অনুসারে করতে হয়। যেইটা আমি পরে দেখাব। যেহেতু আমার এই লেখাটা সম্পূর্ণ নতুনদের জন্য। তাই আমি আমার মত করে বুঝানোর চেষ্টা করব। যতটুকু বলা যায়। ততটুকু বলব। পরবর্তীতে একটা লিংক হুইল কিভাবে করা যায় সেই সম্পর্কে আলোচনা করব। কারন সার্কেল পদ্ধতিটা একটু জটিল ধরনের। এখন যদি বুঝায় তাহলে কোন ভাবে বুঝতে পারবেন না। তাই আপাতত এইভাবে করে যান। তবে একটা জিনিস মনে রাখবেন এই যে লিংক হুল গুলা করবেন সব গুলা ওয়েব সাইট বা URL গুলা সেভ করে রাখবেন। যখন আমি পরে লিংক হুইল সম্পর্কে বিস্তারিত বলব তখন এই গুলা কাজে লাগবে।
এখন হয়ত সাধারন লিংক হুইল নিয়ে আর কারোর সমস্যা থাকার কথা না। তারপর ও যদি মনে করেন সমস্যা আছে। তাহলে সুজাসুজি আমাদের ফেসবুক গ্রুপে চলে আসবেন।তবে সাবধান,গ্রুপে কিন্তু খুব কড়াকড়ি ভাবে নিওম-কানুন মেনে চলা হয়। তাই গ্রুপে আসার পূর্বে গ্রুপের নীতিমালাটা একটু দয়া করে পড়ে নেবেন।
গ্রুপের ঠিকানাঃ আউটসোর্সিং অফ বাংলদেশ 
আমাদের ফ্যান পেজে চলছে ফটো কন্টেস্ট-২০১২, তাই আমাদের সাথে যোগ দিন আর জিতে ফটো কন্টেস্ট-২০১২ এর সন্মাননা পুরুস্কার। তাই এইরকম ফ্রীলাঞ্ছিং এর সব মজার মজার অনুষ্ঠানে থাকতে এবং ফ্রীলাঞ্ছিং এর সব আপডেট খবর জানতে আমাদের পেজে চলে আসুন। আশা করি আমাদের পেজ হবে বাংলাদেশের ফ্রীলাঞ্ছিং এর সবচেয়ে বড় ফ্যান পেজ।আর এর জন্য আমাদের পেজটি লাইক করে আমাদের কে সাহায্য করুন।
কেমন লাগছে আজকের আলোচনা জানাবেন । তাহলে আজ কে এই পর্যন্ত ,সবাই ভাল থাকবেন। এই কামনা করে আজকের মত শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-১০] :: ব্যাকলিংক [ অফপেজ এস ই ও]

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-১০] :: ব্যাকলিংক [ অফপেজ এস ই ও]


আসসালামালাইকুম। কেমন আছেন সবাই ? রমজানের দিনগুলা কেমন যাচ্ছে ? জানাতে কিন্তু ভুলবেন না। সামনে ত ঈদ চলে আসলো। আমার কিন্তু ঈদের মার্কেট করা হয়ে গেছে। এইবার এত পরিমান গিফট পাচ্ছি যে বলার মত না। ফ্রেন্ডরা এইবার আমারে প্রথম গিফট করল। খুব ভাল যাচ্ছে দিনগুলা। আপনাদের কি অবস্থা ? আজ লিখতে ভাল লাগছে। কলেজ ছুটি। সুধু মজা করে ঘুরে বেড়াচ্ছি। আর নিজের সাইট আর জন্য কাজ করছি। ঈদের আগে এই টিউন টার পর আরেকটি টিউন করব।
যাই হোক আমরা অফপেজ নিয়ে শুরু করছিলাম। অনপেজ শিখানো বন্ধ করে দিছি যে আপনরা যারা নতুন তাদের বুঝতে কষ্ট হবে। প্রথমে অফপেজ শেষ করে তারপর অনপেজ ধরব। তাহলে অনপেজ টা আপনাদের পানির মত সুজা মনে হবে। অফপেজ এর ১ টা জিনিস নিয়ে আলোচনা করা হয়ে গেছে। সেইটা হল ফোরাম পোস্টিং।
আজকে ২ নম্বর বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করব। আজকের বিষয় হল ব্যাকলিংক। সবাই নিশ্চয় এই ব্যাকলিংক বাক্যটার সাথে পরিচিত আছেন। এর অপর নাম হচ্ছে ইনবাউন্ড লিংক।ব্যাক লিংক মূলত অন ওয়ে লিংক বলা হয়। যাই হোক যখন লিংক সম্পর্কে এর ও বিস্তারিত বলব তখন লিংক এর সব বিষয় গুলা জানতে পারবেন। তবে আমি এখন কিছু নাম বলছি লিঙ্কেরঃ
১)ইনবাউন্ড লিংক,
২) ইন্টারনাল লিংক,
৩) এক্সটারনাল লিংকঃ-১) রিসিপ্রকাল লিংক, ২) অন ওয়ে লিংক।
একটা সাইট এর জন্য ব্যাকলিংক হচ্ছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। ব্যাকলিংক যত হবে সাইট তত গুগলের কাছে পরিচিত হবে। গুগলের কাছে পরিচিত হলে আপনার সাইট ও উঠতে থাকবে উপরে। গুগল যখন সার্চ দেয় কেউ। তখন গুগল ব্যাকলিংক এর উপর একটা গুরুত্ব দিয়ে থাকে। ব্যাকলিংক এই ক্ষেত্রে মারাত্মক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। একটা সাইট আর যত বেশি ব্যাকলিংক থাকে তার পাওয়ার টা সেই পরিমান থাকে। ব্যাকলিংক টা করলে আরও একটা জিনিস হয় সেইটা হল আপনার সাইট এর কি- ওয়ার্ড টাকে আরও বেশি পাওয়ার ফুল করে তোলা যায়। গুগল যখন আপনাকে পেজ রেংক দেয় তখন একটা বিষয় বিবেচনা করে যে আসলে সাইট টা কততুকু পাওয়ারফুল। তখন গুগল চেক করবে আপনার ব্যাক লিংক। যদিও পেজ রেংক ব্যাকলিংক জন্য এত পাওয়ার না। তারপর ও এটাকে ধরা হয়।
ব্যাকলিংক এর গুরুত্ব কততুকু আসলে বলে বুঝান কষ্ট। যখন আপনি সরাসরি প্রাকটিকালে কাজ করবেন, তখন বুঝতে পাড়বেণ এইটার মূল্য কত টুকু। আপনার সাইট কে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য ব্যাকলিংক এর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। ব্যাকলিংক এর মধ্যে সবচেয়ে পাওয়ারফুল লিংক হচ্ছে আপনি যদি ডু- ফলো রিলেটিভ লিংক উচ্চ পেজ রেংকের করতে পারেন । তাহলে অন্য ব্যাকলিংক ৫০ টা করলে যে পরিমান লাভ হবে এই ব্যাকলিংক ১ টি করলে সেই পরিমান লাভ হবে। তবে আপনি যত ব্যাকলিংক বাড়াতে পারবেন আপনার তত পরিমান লাভ হবে।
যাই হোক ব্যাকলিংক এর গুরুত্ব কি পরিমান আমি মনে হয় বুঝাতে পারছি। এখন ব্যাকলিংক কিভাবে করতে হয় তাই শিখাব। ব্যাকলিংক করার জন্য ২ টা কোড ব্যবহার হয়। একটা কে বলে এইচটিএমএল (HTML) কোড আরেকটি হল বিবি কোড। HTML কোড সব জায়গা ব্যবহার হয়। বিবি কোড কোথায় ব্যবহার হয় এইটা বুঝবেন কিভাবে ? যেখানে ব্যবহার হয় সেখানে বলে দেওয়া থাকে এখানে HTML কোড ব্যবহার হবে না। বিবি কোড ব্যবহার করতে হবে। আর HTML কোড ব্যবহার করতে হবে যে কোন জায়গা। এর কোন নির্দিষ্ট জায়গা নেই। কোড ২ টা নিচে লিখে দিচ্ছি। তারপর স্ক্রিনশর্ট এর মাধ্যমে কিভাবে করবেন দেখায় দিব। ধরুন একটা ওয়েব সাইট এর জন্য ব্যাকলিংক করছি। সেই সাইট এর জন্য কিভাবে কোডটা ব্যবহার করবেনঃ
HTML কোডঃ <a href="http://www.google.com">Google</a>
HTML কোডটা একটু ভেঙ্গেচুরে বলিঃ <a href="http://www.আপনার সাইট এর URL">আপনার সাইট এর কি- ওয়ার্ড</a>
বিবি কোডঃ [URL="http://www.google.com"]Google[/URL]
এখন কিভাবে করবেন ব্যাকলিংকঃ
স্টেপঃ ০১:-প্রথমে একটা ওয়েব সাইট যানঃhttp://www.mysecondmillion.com/facebook-pages-5-thiings-get-right-or-fail/. নিচের পেজটার মত দেখাবে। আপনি ওখানে সব গুলা ঘর পুরন করেন। 

স্টেপঃ ০২:-এই বার সাবমিট করুন। দেখুন নিচের পেজটার মত দেখাবে।

দেখুন আপনার কি- ওয়ার্ড টা শো করছে। এখন ওই কি- ওয়ার্ড এ ক্লিক করলে আপনার সাইট চলে যাবে। আর এই সাথে হয়ে গেল আপনার ব্যাকলিংক করা। এইভাবে করুন। দেখুন প্রচুর পরিমানে ভিজিটর এবং আপনার কি- ওয়ার্ড এর মাধ্যমে গুগল আর উপরের পেজে চলে আসছেন। আপনার সাইট টি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
নতুন যারা আছেন তারা হইত ভাবছেন সাইট আর লিস্ট কোথায় পাব। অর্থাৎ কোন সাইট এ যেয়ে ব্যাকলিংক করবেন। গুগল একটু কষ্ট করে সার্চ দিবেন "Backlink Site List" or "Blog Comment Site List or "Leave comment Site List"   এইভাবে লিখে সার্চ দিন। প্রাথমিক ভাবে এই সব লিখে সার্চ দিন। পরবর্তীতে সার্চ টার্ম শিখাব। কিভাবে সার্চ দিতে হয় গুগল এ। সামনের পর্বে আমি আপনাদেরকে সুবুধার জন্য কিছু ব্যাকলিংকের লিস্ট দিয়ে দিব।
এখন হয়ত ব্যাকলিংক নিয়ে আর কারোর সমস্যা থাকার কথা না। তারপর ও যদি মনে করেন সমস্যা আছে। তাহলে সুজাসুজি আমাদের ফেসবুক গ্রুপে চলে আসবেন।তবে সাবধান,গ্রুপে কিন্তু খুব কড়াকড়ি ভাবে নিওম-কানুন মেনে চলা হয়। তাই গ্রুপে আসার পূর্বে গ্রুপের নীতিমালাটা একটু দয়া করে পড়ে নেবেন।
গ্রুপের ঠিকানাঃ আউটসোর্সিং অফ বাংলদেশ 
অনলাইন আউটসোর্সিং এর সব খবর এবং আমাদের সাথে একটিভ ভাবে থাকতে চাইলে এই পেজটা লাইক করুনঃ আউটসোর্সিং নিউজ অ্যান্ড সল্যুশন 
কেমন লাগছে আজকের আলোচনা জানাবেন । তাহলে আজ কে এই পর্যন্ত ,সবাই ভাল থাকবেন। এই কামনা করে আজকের মত শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-০৯] :: লিংকবিল্ডিং [ অফপেজ এস ই ও]

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-০৯] :: লিংকবিল্ডিং [ অফপেজ এস ই ও]


আসসালামালাইকুম। সবাই আশা করি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। আপনাদের দোয়াই আমি ও ভালো আছি। পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা রইল। আমার আসলে টেকটিউনস এ লেখার মত মন আর নেই। আমি জানি টেকটিউনসে অনেক বড় বড় এস ই ও অপটিমাইজার আছে।তাই বলে এই না যে আমি কিছু জানি না। আপনাদের যদি টিউন ভাল না লাগে আজকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাই দিবেন। আমি আর টিউন লিখব না। সামনের পর্বে শেষ করে দিব। এখানে না লিখলে আমার মনে হয় ভাত মারা যাবে না। আমার সুধু ফালতু সময় অপচয় হয়। এর এই সময় নষ্ট করে মহাজ্ঞানী লোকদের ফালতু কথা শুনতে ভাল লাগে না। জীবনে অনেক কষ্ট করে উঠছি। যে আমাকে গড়ে তুলছে আজ পর্যন্ত সে আমাকে কিছু বলে না। আমি ভাবতে অবাক হয়ে যাই। আজকের টিউনের মাধ্যমে বলছি যারা আমার সাথে এমন ধরনের আচরন করছেন, যদি আপনাদের বুকের পাঠাই সাহস থাকে আমার সামনে এসে এস ই ও নিয়ে প্রশ্ন করেন জতগুলা ইচ্ছা। আমি আপনাদেরকে বেশি না ৫ টা প্রশ্ন করব যদি উত্তর দিতে পারেন আমি আপনাদের পা ধুয়ে পানি খাব।

যাই হোক অফ টপিকস সম্পর্কে আলোচনা করলাম। আমি আজকে লিঙ্কবিল্ডিং সম্পর্কে আলোচনা করব। লিঙ্কবিল্ডিং হচ্ছে অফপেজ এস ই ও এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। অনপেজ অপটিমাইজেশন এ যেমন কি-ওয়ার্ড রিসার্চ এর গুরুত্ব বেশি। ঠিক অফপেজ অপটিমাজেশনে লিঙ্কবিল্ডিং এর গুরুত্ব তেমন। তাই লিঙ্কবিল্ডিং সম্পর্কে খুব ভাল ভাবে জানতে হবে। আমি আজকে লিঙ্কবিল্ডিং সম্পর্কে । লিঙ্কবিল্ডিং শব্দ টা শুনতে বুঝা যাচ্ছে যে, কোন সাইট এর জন্য লিঙ্ক করা। আর এই লিঙ্কটা বিভিন্ন ভাবে ভিন্ন ভিন্ন ওয়েতে করাকে লিঙ্কবিল্ডিং বলে। লিঙ্কবিল্ডিং আর ভাল সংজ্ঞা আমার জানা নেই। তবে আমার মনে হয় আর থেকে ক্লিয়ার সংজ্ঞা হইত হবে না। যাই হোক লিঙ্কবিল্ডিং কি জিনিস আমরা বুঝতে পারলাম।
এখন বলব কিভাবে এই লিঙ্ক গুলা করতে হয় অর্থাৎ লিঙ্কবিল্ডিং আর জন্য কতগুলা ওয়ে আছে সেই বিষয় গুলা নিয়ে আলোচনা করব আজ। লিঙ্কবিল্ডিং যে ওয়ে গুলার মাধ্যমে করতে হয় সব ক্ষেত্রে কি - ওয়ার্ড আর ব্যবহার রয়েছে। তাই সর্ব প্রথম সেই কি - ওয়ার্ড কে গুরুত্ব দিতে হবে। আমি নিচে সুন্দর ভাবে বিস্তারিত আলোচনা করলাম।
ব্যাকলিংক (Backlink):অন্য একটা সাইটে আপনার সাইটের লিংক থাকলে এটা আপনার সাইটের জন্য ব্যাকলিংক।হতে পারে এই লিংক আপনার সাইটের হোমপেজ বা অন্য কোন পেজ এর লিংক।ব্যাকলিংক কে ইনকামিং লিংক বা ইনবাউন্ড লিংকও বলে। এটা হোয়াইট হ্যাট এসইও (White hat SEO) এর মধ্যে।ব্যাকলিংক করতে হই ২ ভাবে। একটা অ্যাংকর টেক্সট এর মাধ্যমে। আর একটা বিবি কোডের মাধ্যমে।
আউটবাউন্ড লিংক (Outbound link):আউটবাউন্ড লিংক হচ্ছে ব্যাকলিংকের বিপরীত অর্থ্যাৎ অন্য সাইটের লিংক যদি আপনার সাইটে থাকে।আউটবাউন্ড লিংক কে আউটগোয়িং লিংকও বলে। আউট বউন্ড লিঙ্ক আপনার সাইটের এক্সটারনাল লিঙ্ক হিসাবে গণ্য হয়। এটার ব্যাবহার আসলে বিভিন্ন ভাবে হয়ে থাকে। তবে আউট বাউন্ড লিঙ্ক সম্পর্কে আমরা পরে বিস্তারিত আলোচনা করব।
ইন্টারনাল লিংক (Internal Link): এটা হচ্ছে আপনার সাইটেই এক পেজে অন্য পেজের লিংক।এটা অত্যন্ত গুরত্বপূর্ন ।যেমন আপনার সাইট এ যদি ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল থাকে তাহলে একপেজ থেকে তারপরের পেজে যাওয়ার জন্য আগের পেজে এনকর টেক্সট দিয়ে লিংক দিবেন।এটা আপনার সাইটের ব্যাকলিংক হিসেবে কাজ করবে।এতে পেজর‌্যাংক বাড়ে।উইকিপিডিয়ার সাইটে দেখবেন প্রতি লাইনেই কতগুলি করে তাদেরই সাইটের লিংক থাকে।
ব্লগ কমেন্ট (Blog Comment): ব্লগ কমেন্টের মাধ্যমে আপনি লিংক তৈরি করতে পারেন। তবে আপনি এখানে কি- ওয়ার্ড প্রক্রিত মূল্য পবান না। কারন এখানে সুধু সাইট এর লিংক টা বিবেচনা করা হয়। নতুনদের হইত বুঝতে কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু কষ্ট পাওয়ার কিছু নেই। কাজ দেখাই দিলে পানির মত সোজা মনে হবে। তাই চিন্তা করার কোন কারন নেই।
ফোরাম পোস্টিং (Forum Posting): লিংক বিল্ডিং এর একটা গুরুত্বপূর্ণ ওয়ে হচ্ছে ফোরাম পোস্টিং । ফোরাম পোস্টিং এর মাধ্যমে ৩ টা উপকার হই একটা হচ্ছে আপনার সাইট এর ওরিজিনাল লিংক দিতে পারেন, দ্বিতীয় টা হচ্ছে আপনি আপনার কি- ওয়ার্ড ব্যবহার করে ব্যাক লিংক করতে পারেন। তৃতীয় টা হচ্ছে আপনি পোস্টের মাধ্যমে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর আনতে পারেন। যে সব ফোরামে প্রচুর ভিজিটর আসে সেই ফোরাম গুলাতে কাজ করলে প্রচুর পরিমানে লাভ হয়। জার স্বয়ং প্রমান আমি নিজে। আমার সাইট এর জন্য মারাত্তক একটা হাই কম্পিটিশনের কি- ওয়ার্ড চয়েজ করলাম। এবং প্রচুর পরিমানে ফোরাম পোস্টিং করলাম। আমার সাইট মাত্র ১৫ দিনে গুগলের ২ নম্বর পেজে চলে আসছে। তাহলে বুঝতে পারছেন ফোরাম পোস্টিং এর গুরুত্ব কত।
ইয়াহু এন্সার ব্যাকলিঙ্কং (Yahoo Answer Back linking): সাইট এ যে বিষয়ের উপর ইয়াহু এন্সার এ যেয়ে সেই ধরনের রিলেটিভ প্রশ্ন খুজে সাইট এর লিংক দেওয়া এটা হচ্ছে ইয়াহু এন্সার ব্যাকলিঙ্কং । এইটা থেকে প্রচুর ভিজিটর গেইন করা যাই। এইটার উপর গুরুত্ব দিতে হবে। কিন্তু বেশি একটা না। না দিলেও চলে। তবে যারা প্রতি মাসে হিউজ ভিজিটর গেইন করতে চান তাদের জন্য ইয়াহু এন্সার ব্যাকলিঙ্কং জরুরী।
লিঙ্ক হুইল(Link Wheel): লিংক হুইল হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ফ্রী ব্লগে আর্টিকেল লিখে টার ভিতর নিজের সাইট এর একটা কি- ওয়ার্ড কে লিংক করে দেওয়া হচ্ছে লিংক হুইল। আর্টিকেল লিখতে হবে নিজের সাইট রিলেটেড। সাইট এর সাথে আর্টিকেল অবশ্যই সম্পৃক্ত থাকতে হবে। আমি আগেই বলে দিছি আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে প্রতি ১০০ ওয়ার্ড অবশ্যই ৩ টি কি - ওয়ার্ড থাকতে হবে। তবে এই ক্ষেত্রে নিজের সাইট এর যে মেইন কি- ওয়ার্ড আছে সেই কি- ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। ধরুন ৫০০ ওয়ার্ড এর একটি আর্টিকেল আপনি লিখলেন। টার ভিতর ১৫ টা কি -ওয়ার্ড ব্যবহার করলেন। আপনি যে কোন একটি কে আপনার সাইট এর লিংক হিসেবে ব্যবহার করলেন বাকি ১৪ টাকে হাইলাইট করে দিবেন। এটাই হচ্ছে লিংক হুইল।
লিঙ্ক এক্সচেন্জঃ লিঙ্ক এক্সচেন্জ হল সবচেয়ে পাওয়ার ফুল লিংক। আপনি একটি সাইট এ আপনার লিংক দিলেন। বিনিময়ে আপনি ওই সাইট এর লিংক প্রচার করলে।এতে করে আপনার খুব তাড়াতাড়ি পেজ রাঙ্ক পেতে সাহায্য করবে। অনেক সময় দেখা যাই উচ্চ পেজ রাঙ্কের সাইট এ আপনার সাইট এর লিংক দিতে গেলে ডলার দিতে হয়। এই টা হচ্ছে লিঙ্ক এক্সচেন্জ।
আজকে লিংক বিল্ডিং সম্পর্কে আলোচনা করলাম। পরবর্তীতে যদি লিখি তাহলে এই গুলা কিভাবে করতে স্কিনশট দিয়ে দেখাই দিব। আমি আজকে মেটা ট্যাগ সমপ্রকে লিখতে চাইছিলাম। কিন্তু সবাই বলল লিংক বুলদিং সম্পর্কে লিখতে। এই জন্য লিখলাম।
সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-০৮] :: কি- ওয়ার্ড রিসার্চ-০২

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-০৮] :: কি- ওয়ার্ড রিসার্চ-০২


ও আলাইকুম উসসালামালাইকুম। সবাই আশা করি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। আপনাদের দোয়াই আমি ও ভালো আছি। আজ পর্যন্ত কেউ আমার সালামের উত্তর দিল না। তাই আজ নিজেই উত্তর দিলাম। দেখি কয়জন সালাম দেই। যাই হোক ভাল একটা খবর আছে আমার জন্য, পরীক্ষা শেষ হওয়ার ভাবছিলাম সময় কাটাব কিভাবে? পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর যখন বাসাই ফিরলাম, হটাত আমার রুমের ফোনটা বেজে উঠলো আমি রিসিভ করে একটা মেয়ে বলছে ভাইয়া আমি আপনার খুব ফ্যান। আমি আপনার নাম্বারটা অনেক কষ্ট করে ম্যানেজ করছি। আমি কিছুটা অবাক হইলাম, ভাবলাম আমার ও ফ্যান আছে। তারপর ২ দিন কথা হল। কথা শুনে মনে হল মেয়েটা অনেক ভাল। তারপর ৩ দিনের মাথাই আমারে প্রপস করল।
আমি কিছুটা থথমত খেয়ে গেলাম। বললাম পরে জানাব। ফ্রেন্ড+সার সবাইকে জানালাম ঘটনা। সবাই বলল রাজি হয়ে যা। বললাম না দেখে? বলল হ্যাঁ। তারপর মেয়েটাকে বললাম দেখা করতে। গেলাম দেখা করতে, আমি বুদ্ধি করে না দেখা দিয়ে তাকে দেখে আসলাম। পরে জানালাম আমি আসলে একটু বিজি, তোমার সাথে পরে আর একদিন দেখা করব। সে বলল আমি আপনাকে দেখছি এখানে আসতে। আপনি আমারে ত দেখছেন, এটাই যথেষ্ট। তারপর আর কি লজ্জা না করে চলে গেলাম তার সাথে দেখা করেতে। আর কি? হয়ে গেল । এখন দিনকাল খুব ভালই যাচ্ছে। কিন্তু আপনাদের কথা ভুলেই গেছিলাম। এই জন্য দুঃখিত। আল্লাহ যদি ভাল রাখে এই বার থেকে প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত টিউন করব।
ইনশাআল্লাহ্‌। পার্সোনাল কিছু কথা বলে ফেললাম। কারন কিছু শিখার ভিতর মজার কিছু না বললে কেমন যেন বোরিং লাগে। আর আপনাদের কে আমি আমার ফ্রেন্ডদের মত কর শিখাই। শিখানোর মধ্যে কোন রকম ঘাটতি আমি দিই না। যদি বিশ্বাস না হই যত গুলা বাংলা ব্লগ আছে একটু কষ্ট করে খুজে দেখেন, কোন জাইগাই পাবেন না এত পরিমান আলোচনা।

অনেক কথা হল, আমরা আমাদের মুল আলোচনাতে চলে যাই। অনপেজ সম্পর্কে আমি আলোচনা করছিলাম। অনপেজের প্রান বলেন বা এস ই ও এর প্রান বলেন, কি- ওয়ার্ড রিসার্চ   হচ্ছে মুল। অনলাইনের প্রান হচ্ছে এস ই ও আর এস ই ও এর প্রান হচ্ছে কি- ওয়ার্ড রিসার্চ। তাই কি- ওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে খুব ভাল ভাবে জানতে হবে। কি- ওয়ার্ড রিসার্চ এর গুরুত্ব আমি পূর্বের  টিউনে আলোচনা করছি। আজ দেখাব কিভাবে একটি সফল কি- ওয়ার্ড রিসার্চ করা যাই। কি- ওয়ার্ড রিসার্চ এর আলোচনাতে আসতে গেলে প্রথমে ণিচের (Niche) এর আলোচনা করতে হই।
Niche হচ্ছে আমি কোন বিষয়ের উপর আমার সাইট টা লিখব। Niche সিলেক্ট একটা অনেক বড় চিন্তার বিষয়। বর্তমানে সবচেয়ে বেশি কোন বিষয়ের উপর সার্চ হচ্ছে সেই চিন্তা ভাবনা করে Niche সিলেক্ট করতে হবে। এক কথাই বলা যাই যে, বর্তমানে ভিজিটরদের চাহিদা কোন বিষয়ের উপর। এইটার উপর একটু রিসার্চ করতে হবে। নিজে যদি কনফিউজ হয়ে যান। তাহলে আপনার মনে যেইটা সম্পর্কে জানতে ইচ্ছা করছে সেইটা সম্পর্কে রিসার্চ করা হচ্ছে কি- ওয়ার্ড রিসার্চ। আমরা Niche  সম্পর্কে নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। এখন আমি কি- ওয়ার্ড রিসার্চ এর কিভাবে করতে হবে সেইটা দেখাব।
স্টেপঃ ১
এই লিঙ্কে https://adwords.google.com/o/KeywordTool  চলে যান, নিচের পেজের মত দেখতে হবে।

স্টেপঃ ২
মনে করেন আপনি অনলাইন ইনকাম (Online Income) এর এই কি- ওয়ার্ড টা সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে নিচের পেজটার মত ঘর গুলা পুরন করেন। আমি মার্ক করে দেখাই দিছি।
এখানে আপনি ক্যাটাগরি দিতেও পারেন আবার নাও পারেন। না দিলে কোন অসুবিধা নেই।
স্টেপঃ ৩
এবার সার্চ (Search) বাটনে ক্লিক করুন। দেখুন নিচের পেজটার মত দেখাবে।

লক্ষ্য করুন এখানে কিন্তু আপনার কি- ওয়ার্ড এর ৩ টি বিশ্লেষণ দেওয়া আছে।
১) এই কি- ওয়ার্ড এর কম্পিটিশন কেমন ? ২) প্রতি মাসে কি পরিমান গ্লোবাল সার্চ দেওয়া হয় ৩) লোকাল সার্চ কি পরমান দেওয়া হয় ?
Online Income এর কম্পিটিশন মিডিয়াম। তার মানে খুবই পাওয়ার ফুল একটা কি- ওয়ার্ড। কারন কম্পিটিশন হয় ৩ ভাবে লো, মিডিয়াম, হাই। এই টা মিডিয়াম তার মানে এই কি- ওয়ার্ড এ প্রচুর ভিজিটর আসে। আমরা দেখছি ২৪৬,০০০ জন ভিজিটর প্রতিমাসে সার্চ দেই। আপনি একটু চিন্তা করেন যদি আপনার সাইট ১ নাম্বারে থাকে তাহলে প্রতি মাসে আপনার সাইট এর একটা কি-  ওয়ার্ড এর জন্য ভিজিটর আসবে ওই পরিমান। আর সাইট এ যখন ভিজিটর আসবে প্রচুর তখন ইনকাম ও আসবে সেই পরিমান। এই রকম যদি আপনি ২ টা কি- ওয়ার্ড কে আপনি সার্চ ইঞ্জিন এর ১ নাম্বার পজিশনে আনতে পারেন। তাহলে প্রতি মাসে আপনার সাইট এর ভিজিটর আসবে কি পরিমান এইটা আপনি ভাবেন। তাই আমি আপনাদেরকে বলব সাইট এ কাজ করার পূর্বে কি- ওয়ার্ড রিসার্চ এর গুরুত্ব বা প্রাধান্য দিতে হবে আগে।
দেখেন আপনার মুল কি- ওয়ার্ড এর পাশাপাশি রিলেটেড আর ও কিছু কি- ওয়ার্ড দেওয়া আছে। আপনি ইচ্ছা করলে সেখান থেকে ও কি - ওয়ার্ড চুজ করতে পারেন। এই ভাবে একটা কি- ওয়ার্ড এর উপর বিভিন্ন ধরনের বিশ্লেষণ করা যাই। এতে আপনার সঠিক কি- ওয়ার্ড বাছাই করতে সুবিধা হবে। এবং পরিপূর্ণ একটা সমাধান পাবেন। আমরা "ফ্রেন্ডস প্লাস" এর টিম অনেক বড় একটা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতেছি এই কি -ওয়ার্ড উপর। কি- ওয়ার্ড টা বুঝতেই পারছেন কত পরিমান পাওয়ার ফুল। সত্যি কথা বলতে কি ১৫ দিনের মধ্যে আমাদের সাইট এখন অর্থাৎ ১৫ দিনের মধ্যে সার্চ ইঞ্জিন এর ৩৯ নাম্বারে আছি। আশি করছি ২ মাসের ভিতর ১ নাম্বার পজিশনে চলে আসব। আমাদের "ফ্রেন্ডস প্লাস" এর সবার জন্য দোয়া করবেন। সবার ভিতর অনেক স্বপ্ন। আমাদের এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য আমরা আপনাদের দোয়া চাই। আমরা মানুষের ভিতর আতঙ্ক ছড়িয়ে দিতে চাই। হা হা হা হা।
আজ অনেক কথা বলে ফেললাম। সামনের টিউনে দেখি কি নিয়ে আলোচনা করা যাই। আপনাদের কেমন লাগছে এস ই ও । কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন। আপনাদের  পজিটিভ এবং নেগেটিভ কমেন্টের জন্য অপেক্ষাই রইলাম। আর একটা বিষয় ভাবছিলাম ওডেস্ক নিয়ে কিছু লিখবি কি না। ওডেস্কের এ মাথা থেকে ওই মাথা পর্যন্ত। আপনাদের সাড়া পাইলে লিখব। না হলে লিখব না।
যাই হোক আজকে কি-ওয়ার্ড সম্পর্কে আলোচনা কেমন লাগল জানাতে কিন্তু ভুলেন না। যদি কোন প্রকার সমস্যাই পড়েন তাহলে আমদের ফেসবুক গ্রুপে এসে বলবেন।গ্রুপে আসার পূর্বে অবশ্যই গ্রুপের নীতিমালাটা পড়ে নিবেন। কারন আমাদের গ্রুপে খুব কড়াকড়ি ভাবে নিয়ম মেনে চলা হই। নীতিমালা ভঙ্গ করলে নিয়ম অনুযায়ী ব্যান করা হয়।
গ্রুপ এর ঠিকানাঃআউটসোর্সিং অফ বাংলাদেশ
***আউটসোর্সিং এর সব মারাত্মক খবর জানতে এই পেজটা লাইক করেন।***
  আউটসোর্সিং নিউজ অ্যান্ড সল্যুশন
সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-০৭] :: কি- ওয়ার্ড রিসার্চ-০১

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-০৭] :: কি- ওয়ার্ড রিসার্চ-০১


আসসালামালাইকুম। সবাই আশা করি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। আপনাদের দোয়াই আমি ও ভালো আছি। আর কয়দিন পর আমার পরিক্ষা শুরু, তাই টিউন লিখতে আজ বসে পড়লাম। আমার জন্য দোয়া করেন যেন পরীক্ষা ভাল দিতে পারি। যাই হোক আমি আপনাদের কাছ থেকে প্রচুর সাড়া পাচ্ছি। আমার টিউন আপনাদের অনেক ভাল লাগছে শুনে খুব ভাল লাগলো। ফেসবুক এ আমাকে অনেকে ম্যাসেজ করেছেন। সবাইকে আমার পক্ষ হতে ধন্যবাদ।
কথা না বাড়িয়ে আজ কাজ শুরু করে দিই। আজ আমি কি- ওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে আলোচনা করব। কি- ওয়ার্ড রিসার্চ টা কি জিনিস পূর্বে একটা টিউনে আমি বলে দিছি। এখন আসলে আমাদের জানার দরকার কি- ওয়ার্ড কোথায় কোথায় ব্যবহার করতে হই। কি- ওয়ার্ড এর গুরুত্ব কত ? এই সব বিষয় গুলা আগে জানতে হবে।
কি- ওয়ার্ড গুরুত্বঃ
কি- ওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে জানার আগে আপনি আমাকে বলেন কেন আপনি এস ই ও করবেন ? কেন আপনি এস ই এম করবেন ? এক কথাই কেন আপনি আপনার সাইট এর জন্য অ্যাডভারটাইজিং করবেন ? উত্তর দিবেন ভিজিটরের জন্য তাই ত। আসলে উত্তর সঠিক। এত কষ্ট করা সুধু সাইট প্রচুর পরিমানে ভিজিটরের আনার জন্য। আর প্রচুর পরিমানে ভিজিটর আসলে আপনার ইনকাম ও বাড়তে থাকবে। সবচেয়ে প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর দেই সার্চ ইঞ্জিন। আর সার্চ ইঞ্জিন এ মানুষ তাদের নিজস্ব একটা কি- ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দেন। এখন কিছুটা মনে হই বুঝতে পারছেন কি- ওয়ার্ড এর গুরুত্ব কততুকু। আরও একটু বলি তাহলে কি- ওয়ার্ড রিসার্চ এর গুরুত্ব টা বুঝতে পারবেন।
ধরুন আপনার একটা ওয়েব সাইট আছে, সাইট টা অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে। এখন মানুষ আপনার সাইট এ আসার জন্য সার্চ ইঞ্জিন এ কি Entertainment World লিখে সার্চ দিবে । কখন দিবে না, সে হইত সার্চ দিতে পারে, Earn For Online, Make Money Online, Online earn Tips ইত্যাদি। সুতরাং তারা একটা রিলেটিভ কি- ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিবে। এখন আপনার কাজ হচ্ছে আসলে আমার সাইট টা ত অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে । আপনি চিন্তা করেন মানুষ অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে জানতে সার্চ ইঞ্জিন এ কি লিখে সার্চ দিতে পারে। আর আপনার চিন্তা সঠিক কি না সেইটা সম্পর্কে রিসার্চ করা কে কি- ওয়ার্ড রিসার্চ বলে। আর এই কি- ওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য কত গুলা সাইট আছে যারা আপনার কি- ওয়ার্ড আর খুঁটিনাটি সব কিছু জানাতে হেল্প করে। এতে করে সুবিধা হবে আপনার। আপনি একটা সঠিক কি- ওয়ার্ড বাছাই করতে পারবেন। আর সেই কি- ওয়ার্ড কে সঠিক ভাবে ইউটিলাইজ করতে পারলে আপনার সাইট পাওয়ার ফুল। আপনার সাইট পাওয়ার ফুল ত আপনি ও পাওয়ার ফুল। এখন হইত ক্লিয়ার ভাবে বুঝতে পারছেন কি- ওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে।
কি-ওয়ার্ড রিসার্চ আসলেই কতটা জরুরী ও গুরুত্তপূর্ণ একটি বিষয় তা হইত আপনাদের বুঝাতে পারব না। আপনার কি- ওয়ার্ড রিসার্চ যদি সঠিক না হই তাহলে আপনার সাইট ফ্লপ খাবে। দেখবেন সার্চ ইঞ্জিন এ প্রথমে আপনার সাইট কিন্তু ভিজিটর নেই। এই জন্য সর্ব প্রথম কি- ওয়ার্ড রিসার্চ আর উপর গুরুত্ব দিতে হবে।
কি- ওয়ার্ড রিসার্চ এর জনপ্রিয় ২ টি সাইট আর নাম দিলাম। আজ কাজ দেখাব না পরবর্তী টিউনে আল্লাহ্‌ বাচাই রাখলে কাজ দেখাব।
১। Google Adwords  Keyword Tool –  https://adwords.google.com/select/KeywordToolExternal
২। Wordtrackerkeyword suggestion tool -- https://freekeywords.wordtracker.com/
কি- ওয়ার্ড এর ব্যবহারঃ কি- ওয়ার্ড কোথায় কোথায় ব্যবহার করতে হয় নিচে দিয়ে দিলাম। জিনিস গুলা মনে রাখেন। সাড়া জীবন কাজে লাগবে। এস ই ও নিয়ে যতক্ষণ আছেন কি- ওয়ার্ড ততক্ষন আছে আপনার সাথে। এই জন্য কি- ওয়ার্ড কে গুরুত্ব দিতে হবে।
১) ডোমেইন এর নামঃ আপনার সাইট এর নাম কি হবে এইটার উপর নির্ভর করে অনেক কিছু। সাইট এর নাম যদি একজন ভিজিটর এসে না মনে রাখতে পারে তাহলে সেই সাইট বানানোর কোন যুক্তি আসে না। এর এমন নাম দিতে হবে যেন আপনার সাইট এর টপিকস রিলেটেড হই। সার্চ ইঞ্জিন প্রথম সার্চ করার সময় ডোমেইন ইউ আর এল (Domain URL) সার্চ করে। এই জন্য ডোমেইন নাম এর প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। ডোমেইন নাম জন্য কি-ওয়ার্ড রিসার্চ বড় একটা ফ্যাক্টর।
২) ওয়েব সাইট এর টাইটেলঃ সাইট এর টাইটেল এর জন্য কি-ওয়ার্ড রিসার্চ সেইরকম গুরুত্ব। আপনার সাইট এর টাইটেল যদি সঠিকভাবে ব্যবহার না করতে পারেন তাহলে কপালে অনেক বড় দুঃখ আপনার জন্য অপেক্ষা করছে। এই জন্য সাইট এর টাইটেলটার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে কঠিন আকারে। টাইটেলে ২ টি সুবিধা একটি সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইট খুজে বের করতে পারে আর একটি ভিজিটর আসে যাতে আপনার সাইট আর গুড ফিডব্যাক দিতে পারে। আর এই জাইগাই ভিজিটর আর গুড ফিডব্যাক হচ্ছে আপনার জন্য পজিটিভ। যখন ভিজিটর গুড ফিডব্যাক দিচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন আপনারে আরও উপরে উঠতে সাহায্য করবে। এই জন্য টাইটেল টার প্রতি নজর রাখতে হবে। টাইটেল নির্বাচন এর ক্ষেত্রে একটা অঙ্ক আছে, যেইটা বলব না। বললে ত সব জেনে যাবেন। হা হা হা হা। যাই হোক পরবর্তী টিউনে লিখব অঙ্ক টা।
৩) আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রেঃ আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড বড় একটা ভুমিকা পালন করে। প্রতি ১০০ ওয়ার্ড এ মিনিমাম+মাক্সিমাম ৩ বার কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। এতে করে আপনার পোস্ট+সাইট এর জন্য উপকার হই। আমি যে টিউনটা টা লিখলাম আজ,(সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-০৭] :: কি- ওয়ার্ড রিসার্চ-০১ ) এই পোস্ট টা তে দেখেন আমি কতবার কি-ওয়ার্ড শব্দটা ব্যবহার করেছি। ১-২ দিন পর বাংলাই গুগলে কি-ওয়ার্ড লিখে সার্চ দিবেন দেখবেন আমার পোস্ট টা গুগল এর প্রথম পাতাই ১-৩ এর মধ্যে আছে। একটাই কারন দেখেন আমি এই আর্টিকেল আমি অনেকবার কি-ওয়ার্ড শব্দটা ব্যবহার করেছি।আমি হাইলাইট করে দিছি কি-ওয়ার্ড গুলা। এই জন্য আর্টিকেল লেখার সময় পোস্ট টা যে বিষয় নিয়ে লেখা সে বিষয়ের উপর এবং সাইট এর মূল যে কি-ওয়ার্ড আছে সেইটার উপর কিছু কি-ওয়ার্ড দিতে হবে। তবে অবশ্যই ১০০ ওয়ার্ড এ ৩ টা কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।
৪) মেটা ট্যাগের ক্ষেত্রেঃ মেটা ট্যাগ নিয়ে পরবর্তীতে একটা টিউন হবে। যারা জানেন না মেটা ট্যাগ কিভাবে দিতে হই। শিখাই দিব। সুধু এইটুকু জেনে রাখুন কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হই মেটা ট্যাগে।কোথায়, কি ভাবে করতে হই হই জানাই দেব।
এই কই ক্ষেত্রে কি-ওয়ার্ড ব্যবহার হই। আরও কিছু ক্ষেত্রে কি-ওয়ার্ড ব্যবহার হই। যেইটা আসলে আপনাদের এখন বুঝানো কষ্টকর। যাই হোক এই ৪ টি ক্ষেত্রে কি-ওয়ার্ড ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই ৪ টি জাইগাতে কি-ওয়ার্ড গুলা ভাল ভাবে ইউটিলাইজ করতে পারলে সাইট সুপার হিট। আজ আর লিখতে মন চাচ্ছে না। আবার পরবর্তী টিউনে দেখা হবে।
আজ টিউন শেষ করার আগে টেকটিউনস এর বড় ভাইদের কাছে আমার একটা প্রশ্ন করতে চাই। আমাকে প্লিজ উত্তর টা দিবেন।প্রশ্ন টা হচ্ছেঃ
সারা পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ভাল এস ই ও করা সাইট কোনটা ?
যাই হোক আজকে কি-ওয়ার্ড সম্পর্কে আলোচনা কেমন লাগল জানাতে কিন্তু ভুলেন না। যদি কোন প্রকার সমস্যাই পড়েন তাহলে আমদের ফেসবুক গ্রুপে এসে বলবেন।গ্রুপে আসার পূর্বে অবশ্যই গ্রুপের নীতিমালাটা পড়ে নিবেন। কারন আমাদের গ্রুপে খুব কড়াকড়ি ভাবে নিয়ম মেনে চলা হই। নীতিমালা ভঙ্গ করলে নিয়ম অনুযায়ী ব্যান করা হয়।
গ্রুপ এর ঠিকানাঃআউটসোর্সিং অফ বাংলাদেশ
***আউটসোর্সিং এর সব মারাত্মক খবর জানতে এই পেজটা লাইক মারেন।***
  আউটসোর্সিং নিউজ অ্যান্ড সল্যুশন
সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-০৬] :: SEO এর মারাত্মক কিছু আলোচনা-০২

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-০৬] :: SEO এর মারাত্মক কিছু আলোচনা-০২


আসসালামালাইকুম, আমি ভাল আছি আপনি কেমন আছেন ? জানাতে কিন্তু ভুলবেন না। এই টিউনটা একটু আগে আগে লিখে ফেললাম। অনেকদিন পর কলেজ না যেয়ে ঘুমালাম। ঘুম থেকে উঠে ভাবলাম আজকে আমার কাজ নেই। আর কইদিন পর ত পরিক্ষা। সুতরাং এখন লিখে ফেলাটা সবচেয়ে ভাল হবে। পরবর্তী টিউন লিখতে একটু দেরি হবে। আর সেই পর্যন্ত আপনারা অপেক্ষা করবেন আমার জন্য। আশা করি আপনাদের ভালই হবে।
আর আমি আপনাদের সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে যতটুকু দেওয়ার প্রয়োজন তততুকু দেওয়ার চেষ্টা করব। আজকের আলোচনার বিষয় বস্তু কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর কাজ কম, কিন্তু এইটার আলোচনার বিষয় বস্তু অনেক বেশি। আজকে ভাবছিলাম গুগলে কিভাবে সার্চ দিতে হই সেইটা শিখাব। কিন্তু এই টা যদি আগে শিখাই আপনারা কিছু বুঝতে পারবেন না ( নতুন দের জন্য), কারন আপনাদের কে আগে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর মূল বেজটা ধরতে হবে। এরপর সার্চ সম্পর্কে আলোচনা। আজকে মূলত আলোচনা করব অনপেজ অপটিমাইজেশন এর অফপেজ অপটিমাইজেশন সম্পর্কে।

  • অনপেজ অপটিমাইজেশন কি ?

অনপেজ আসলে কোন একটি ওয়েব সাইট এর মধ্যে যে অপটিমাইজেশন করা হই, সেইটা হল অনপেজ অপটিমাইজেশন । বিষয়টা এমন যে যখন কোন ওয়েব সাইট এর ডিজাইন করা হই তখন এর ভিতরে কিছু সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর কাজ করতে হই,এই কারনে করতে হই যে সার্চ ইঞ্জিন যেন আমার সাইট টা খুজে পাই। এখন কিন্তু বিষয়টা আমি পরিষ্কার করে দিলাম। যদি ও একটু বুঝতে কষ্ট হবে আমি জানি, তারপর ও বলছি আরও ২-৩ টা ব্লগ পড়েন। একেবারে পরিষ্কার হয়ে যাবেন সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর অনপেজ সম্পর্কে । আমি যখন কাজ দেখাব তখন একেবারে পানির মত পরিষ্কার হয়ে যাবে।
  • অফপেজ অপটিমাইজেশন কি ?

অফপেজ অপটিমাইজেশন অনপেজ অপটিমাইজেশন এ কে ফলো করে। এর মানে সাইট যত বেশী ভিজিট হয় তার মূল্য সার্চ ইঞ্জিনের কাছে তত বাড়ে। তাই বিভিন্ন প্রক্রিয়া ব্যবহার করে একটি সাইটের ভিজিট বাড়ানো অফপেজ অপটিমাইজেশনের মধ্যে পড়ে। আমি অবশ্য ভাল সংজ্ঞা দিতে পারি না। কিন্তু বুঝানর চেষ্টা করি। আশা করি অনপেজ এর অফপেজ সম্পর্কে আপনাদের বুঝাতে সক্ষম হব। আর না বুঝাতে পারলে গালি দিয়েন না।
যাই হোক এখন অনপেজ অপটিমাইজেশন আর অফপেজ অপটিমাইজেশন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। অনপেজের অপটিমাইজেশন জন্য আর অফপেজের অপটিমাইজেশন জন্য কি কি করা লাগে সেই সম্পর্কে কিছু বলব।

অনপেজ অপটিমাইজেশনঃ

অনপেজ অপটিমাইজেশন হচ্ছে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর এইটার ব্যবহার যদি কোনরকম ত্রুতি হই তাহলে সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইট খুজে বের করতে হেল্প করবে না। তাই এইটার ইউটিলাইজ করতে হবে সঠিকভাবে। অনপেজের মধ্যে যে বিষয় গুলা বিদ্যমান। নিচে দেওয়া হল।
  1. কি- ওয়ার্ড রিসার্চ,
  2. কনটেন্ট,
  3. মেটা ট্যাগ এবং মেটা ডিস্ক্রিপশন,
  4. গুগল সাইট ম্যাপ,
  5. XML সাইট ম্যাপ । আরও বেশ কিছু আছে। কিন্তু এই গুলা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই কইটা জিনিস জানতে পারলে অনপেজ অপটিমাইজেশন এর জন্য আর কিছুর প্রয়োজন নেই।

 অফপেজ অপটিমাইজেশনঃ

অফপেজ অপটিমাইজেশন প্রচুর পরিমানে ট্রাফিক বা ভিজিটর এবং সাইট কে সার্চ ইঞ্জিন এর উপরে আনার জন্য সাহায্য করে। এই জন্য অফপেজ অপটিমাইজেশন এর গুরুত্ব টা এত বেশি।অফপেজ অপটিমাইজেশন এর মধ্যে রয়েছে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনপেজ অপটিমাইজেশন হচ্ছে সাইট যখন নতুন তখন এর গুরুত্ব অনেক বেশি, কিন্তু সাইট যখন পুরান হয়ে যাই তখন অফপেজ অপটিমাইজেশন ছাড়া সাইট একেবারে অচল। এখন দেখি অফপেজ অপটিমাইজেশন এর মধ্যে কি আছে।
  1. ব্যাক লিঙ্কিং,
  2. আর্টিকেল রাইটিং,
  3. অ্যাংকর টেক্সট,
  4. ব্লগ কমেন্ট,
  5. ফোরাম পোস্টিং,
  6. সোশ্যাল বুকমারকিং,
  7. ইয়াহু এন্সার ব্যাকলিঙ্কং ,
  8. আর্টিকেল সাবমিশন,
  9. ডিরেক্টরি সাবমিশন,
  10. লিঙ্ক হুইল,
  11. লিঙ্ক এক্সচেন্জ ,
  12. RSS সাবমিশন,
  13. Review Site সাবমিশন,
  14. Classified সাবমিশন,
  15. সার্চ ইঞ্জিন সাবমিশন,
  16. প্রোফাইল পোস্টিং,
  17. CSS  সাবমিশন,
  18. ভিডিও পোস্টিং,
  19. ইমেজ পোস্টিং,
  20. পিডিএফ সাবমিশন ।
আরও আছে। অনেক গুলা আছে আমার লিস্টে।এত দরকার নেই আমদের। সব যদি জানাই দেই তাইলে ত কেউ এর আসবে না আমার কাছে জিজ্ঞেস করতে। হা হা হা হা হা। আশা করি যত গুলা লিস্ট দিছি কেউ কোনদিন আপনাদের সামনে এসে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে না। আরও যখন কাজ দেখাই দেব, গ্যারান্টি দিলাম বাংলাদেশের কোন সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজার আপনার সাথে চ্যালেঞ্জ করার ক্ষমতা রাখবে না। আমারে এত কিছু জানানোর জন্য আমার গুরু শ্রদ্ধেয় বিপ্লব স্যার এর কথা যদি না বলি আমার মনে হই সবচেয়ে বড় পাপ হবে। আমি তার কাছে সারাজিবন কৃতজ্ঞ থাকব। আমার লাইফ টা সে পরিবরতন করে দিছে। যাই হোক পার্সোনাল কিছু কথা বলে ফেললাম। আমি সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর উপর প্রাই ২০-২২ টা বাংলা ব্লগ পড়েছি। কিন্তু আমি যে ভাবে সাজিয়ে আপনাদের কে দিচ্ছি কোন ব্লগে এই ভাবে সাজিয়ে দেই নি, শুধু সাজিয়ে না কোন প্রকার বিস্তারিত পাই নি। আমি যে ৬ টা টিউন করছি, আপনারা যদি এই ৬ টা টিউন ভাল ভাবে পড়েন থাকেন তাহলে আপনারা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে ১০% জেনে গেছেন।
আলোচনা কেমন লাগল জানাতে কিন্তু ভুলেন না। যদি কোন প্রকার সমস্যাই পড়েন তাহলে আমদের ফেসবুক গ্রুপে এসে বলবেন।গ্রুপে আসার পূর্বে অবশ্যই গ্রুপের নীতিমালাটা পড়ে নিবেন। কারন আমাদের গ্রুপে খুব কড়াকড়ি ভাবে নিয়ম মেনে চলা হই। নীতিমালা ভঙ্গ করলে নিয়ম অনুযায়ী ব্যান করা হয়।
গ্রুপ এর ঠিকানাঃআউটসোর্সিং অফ বাংলাদেশ
***আউটসোর্সিং এর সব মারাত্মক খবর জানতে এই পেজটা লাইক মারেন।***
  আউটসোর্সিং নিউজ অ্যান্ড সল্যুশন
সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-০৫] :: SEO এর মারাত্মক কিছু আলোচনা

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমগ্র [পর্ব-০৫] :: SEO এর মারাত্মক কিছু আলোচনা


আসসালামালাইকুম। সবাই আশা করি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। আপনাদের দোয়াই আমি ও ভালো আছি। টিউন করার আগে আমি খুব দুঃখ প্রকাশ করছি, এই কারনে যে টিউন করতে অনেক দেরি হল এর জন্য। আসলে অনেক ব্যস্ততার মধ্যে থাকতে হই এই জন্য সময় মত টিউন করতে পারি না। যাই হক ফেসবুক এ আমারে অনেকে বকা দিছে টিউন করতে ছিলাম না বলে। সবার কাছে আবার সরি জানিয়ে আজকের টিউনটি শুরু করতেছি।
টিউন করার আগে আপনাদের কাছে আমার একটা কমপ্লেন আছে। কমপ্লেন টা হল আমি আপনাদের কাছ থেকে কোন প্রকার সাড়া পাচ্ছি না। আমার টিউন ভাল হচ্ছে না খারপ হচ্ছে কিছুই জানাচ্ছেন না। আপনারা না জানালে আমি কি করে বুঝব আমার টিউন আপনাদের কেমন লাগছে। এই টিউন এ কিন্তু জানাবেন ভাল হচ্ছে না খারাপ হচ্ছে।
আজকে আমি আপনাদেরকে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন জগতে ব্যবহৃত হয় এমন কিছু প্রয়োজনীয় শব্দের আলোচনা করব। যেগুলা জানলে আপনারা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে অনেকটা ধারনা হবে। সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন মূলত ২ ভাবে ব্যবহৃত হই।
১) হোয়াইট হ্যাট এসইও (White hat SEO)।
২) ব্ল্যাক হ্যাট এসইও (Black hat SEO)।
হোয়াইট হ্যাট এসইও (White hat SEO) আবার ২ প্রকারঃ (১) অনপেজ অপটিমাইজেশন।
(২) অফপেজ অপটিমাইজেশন।
যাই হক আজকে অনপেজ এর অফপেজ সম্পর্কে আলোচনা করব না। আজ হোয়াইট হ্যাট এসইও (White hat SEO) এবং  ব্ল্যাক হ্যাট এসইও (Black hat SEO) সম্পর্কে আলোচনা করব। নিচে সুন্দর ভাবে তুলে দিলাম।
**** ১) হোয়াইট হ্যাট এসইও (White hat SEO): সার্চ ইন্জিনের গাইডলাইন বা নীতিমালা ভঙ্গ না করে যদি SEO করেন তাহলে এ ধরনের অপটিমাইজেশনকে বলে হোয়াইট হ্যাট এসইও।এসব গাইডলাইন বা নীতিমালার মধ্যে সবচেয়ে গুরত্বপূর্ন নীতিটি হচ্ছে ওয়েবসাইট মানুষের জন্য তৈরী করুন যা উপকারী,সার্চ ইন্জিনের জন্য নয়।অন্যান্য নীতিমালার মধ্যে আছে ব্যাকলিংক,লিংক পপুলারিটি,কিওয়ার্ড গবেষনা,লিংক বিল্ডিং ইত্যাদি।হোয়াইট হ্যাট এসইও (White hat SEO) কে এথিকাল এসইও (Ethical SEO) বলা যায়।  হোয়াইট হ্যাট এসইও (White hat SEO) হচ্ছে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর প্রান বলা যাই। 
ব্যাকলিংক (Backlink):অন্য একটা সাইটে আপনার সাইটের লিংক থাকলে এটা আপনার সাইটের জন্য ব্যাকলিংক।হতে পারে এই লিংক আপনার সাইটের হোমপেজ বা অন্য কোন পেজ এর লিংক।ব্যাকলিংক কে ইনকামিং লিংক বা ইনবাউন্ড লিংকও বলে। এটা হোয়াইট হ্যাট এসইও (White hat SEO) এর মধ্যে।
আউটবাউন্ড লিংক (Outbound link):আউটবাউন্ড লিংক হচ্ছে ব্যাকলিংকের বিপরীত অর্থ্যাৎ অন্য সাইটের লিংক যদি আপনার সাইটে থাকে।আউটবাউন্ড লিংক কে আউটগোয়িং লিংকও বলে।এটা ও হোয়াইট হ্যাট এসইও (White hat SEO) এর মধ্যে।
কিওয়ার্ডঃ কি ওয়ার্ড হল ইনডেক্স একটা শব্দ, বিষয় শব্দ, বিষয় শিরোনাম, বা তথ্য আহরণ মধ্যে বর্ণনাকারী। একটি শব্দ যে একটা ডকুমেন্টের বিষয়ের মূল captures. । আসলে মুল কথা হচ্ছে ছোট একটা শব্দের মধ্যে দিয়ে অনেক বড় জিনিষের সমাহার থাকে। এইটা আসলে মুখে ছাড়া লিখে ভাল ভাবে আপনাদের সামনে উপস্থাপনা করা আমার পক্ষে কষ্টকর হয়ে জাচ্ছে।
ইন্টারনাল লিংক (Internal Link): এটা হচ্ছে আপনার সাইটেই এক পেজে অন্য পেজের লিংক।এটা অত্যন্ত গুরত্বপূর্ন ।যেমন আপনার সাইট এ যদি ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল থাকে তাহলে একপেজ থেকে তারপরের পেজে যাওয়ার জন্য আগের পেজে এনকর টেক্সট দিয়ে লিংক দিবেন।এটা আপনার সাইটের ব্যাকলিংক হিসেবে কাজ করবে।এতে পেজর‌্যাংক বাড়ে।উইকিপিডিয়ার সাইটে দেখবেন প্রতি লাইনেই কতগুলি করে তাদেরই সাইটের লিংক থাকে।
কিওয়ার্ড ডেনসিটি (Keyword Density):একটা পেজে কোন একটা নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড কতবার ব্যবহৃত হয়েছে এটা কিওয়ার্ডটির ডেনসিটি।
লিংক পপুলারিটি (Link Popularity):এটা হচ্ছে একটা সাইটরে মান কিরকম তা নির্নয়ের জন্য,এটা কোয়ালিটি ইনবাউন্ড লিংকের (ব্যাকলিংক) উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে।সার্চ ইন্জিনগুলি লিংক পপুলারিটির উপর ভিত্তি করে তাদের এলগরিদম তৈরী করে থাকে যে একটা সাইট সার্চ ইন্জিন রেজাল্ট পেজে (SERP) কোথায় থাকবে।
গেটওয়ে বা ডুরওয়ে পেজ (Doorway page): এটা হচ্ছে এমন পেজ বানানো যেখানে খুব অল্প কয়েকলাইন থাকে আর এসব লাইনে শুধু কিওয়ার্ড থাকে ফলে সার্চ র‌্যাংকিং বাড়ে কিন্তু ইউজারদের জন্য তেমন কোন তথ্য থাকেনা।এই পেজে গেলে অন্য কোন পেজের লিংক থাকে বা রিডাইরেক্ট করে অন্য পেজে নিয়ে যায়।এটাকে এন্ট্রি পেজ,পোর্টাল পেজ,জাম্প পেজ,ব্রিজ পেজ ইত্যাদি বলা হয়ে থাকে।এ
****২) ব্ল্যাক হ্যাট এসইও (Black hat SEO): এটা হোয়াইট হ্যাটের বিপরীত অর্থ্যাৎ সার্চ ইন্জিগুলির দেয়া নিয়মানুযায়ী অপটিমাইজ করলেননা।ব্ল্যাক হ্যাট এসইও টেকনিকের মধ্যে আছে কিওয়ার্ড স্টাফিং,ক্লকিং,অদৃশ্য টেক্সক্ট ইত্যাদি।একে আনএথিকাল (Unethical SEO) এসইও বলা যায়।
ক্লকিং (Cloaking): এটা এমন একটা টেকনিক যেটা সার্চ ইন্জিনকে এক ধরনের কনটেন্ট দেখাবে আর ইউজারকে অন্যরকম কনটেন্ট দেখায়।এই পদ্ধতিটি তে যখন সার্ভারে কোন পেজের জন্য রিকোয়েস্ট যায় তখন আইপি এড্রেস বা ইউজার এজেন্ট দেখে বুঝে ফেলে এটা কোন সার্চ ইন্জিনের বট/ক্রাউলার/স্পাইডার/স্কুটার নাকি মানুষ।যখন দেখে স্পাইডার তখন এক ধরনের পেজ দেখায় আর মানুষ হলে আরেক ধরনের পেজ। এইটা  ব্ল্যাক হ্যাট এসইও (Black hat SEO)।
লিংক ফার্ম (Link farm): লিংক ফার্ম হচ্ছে বেশ কিছু ওয়েবসাইট খুলে প্রতিটি সাইটের লিংক প্রতিটি সাইটে দেয়া।ফলে প্রতিটি সাইটের ব্যাকলিংক বৃদ্ধি পেল।এসব ধরা পরলে আপনার সাইটকে স্পামডেক্সিং এ গগনা করবে।
স্পামেডেক্সিং হচ্ছে সার্চ ইন্জিন আপনার সাইটকে এমনভাবে চিহ্নিত করবে যেন আপনি তাদের দেয়া গাইডলাইন ভঙ্গ করেছেন।আপনার সাইটকে যদি সার্চ ইন্জিন স্পামডেক্সিং করে ফেলে তাহলে আপনার পুরো SEO ব্যর্থতায় পর্যবশিত হল।বিভিন্ন কারনে আপনার সাইটকে স্পামডেক্সিং করতে পারে যেমন লিংক ফার্ম করলে,কিওয়ার্ড স্টাফিং করলে,ডুরওয়ে (Doorway pages) পেজ বানালে,ক্লকিং, সোজা কথা ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করলে।
কিওয়ার্ড স্টাফিং (Keyword Stuffing):এটা ব্ল্যাক হ্যাট এসইও'র অংশ।ইউজার যেসব কিওয়ার্ড লিখে সার্চ দিতে পারে এধরনের কিওয়ার্ডগুলি দিয়ে পেজ ভর্তি করা অর্থ্যাৎ কিওয়ার্ড ওভারলোডিং।অনেকসময় ইনপুট ট্যাগে hidden এট্রিবিউট দিয়ে এধরনের কিওয়ার্ড ঢুকিয়ে দেয় ফলে ইউজারের কাছে এসব টেক্সট অদৃশ্য থাকে আর সার্চ ইন্জিনকে এসব পড়তে হয়।আবার পেজের রং যা আছে টেক্সটের রংও তাই করে দেয় ফলে ইউজার দেখতে পারেনা কিন্তু সার্চ ইন্জিন দেখে।কিওয়ার্ড স্টাফিংকে অনেক সময় কিওয়ার্ড লোডিং বলা হয়।এইটা  ব্ল্যাক হ্যাট এসইও (Black hat SEO)।
*** ট্রাফিক (Traffic): কোন সাইট কত ভিজিট হচ্ছে এটা হচ্ছে সেই সাইটের ট্রাফিক।কোন সাইটের ট্রাফিক বাড়ছে অর্থ্যাৎ সেই সাইটের ভিজিট বাড়ছে। এই টা কেই ট্রাফিক বলে। অনেকে ট্রাফিক বললে বুজতে পারে না। অবশ্য আমি ও এক সময় বুঝতাম না (হা হা হা হা হা হা)।
আজকে আমরা অনেক কিছু শিখে ফেললাম। আশা করি সবার কাজে লাগবে। এই টা হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর বেসিক। তাই এই বেসিক সম্পর্কে ধারনা না থাকলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন শিখা কনভাবে সম্ভব না। আগামী পর্বে কি ভাবে গুগলে কি- ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিতে হই সেইটা শেখাব।
আলোচনা কেমন লাগল জানাতে কিন্তু ভুলেন না। যদি কোন প্রকার সমস্যাই পড়েন তাহলে আমদের ফেসবুক গ্রুপে এসে বলবেন।গ্রুপে আসার পূর্বে অবশ্যই গ্রুপের নীতিমালাটা পড়ে নিবেন। কারন আমাদের গ্রুপে খুব কড়াকড়ি ভাবে নিয়ম মেনে চলা হই। নীতিমালা ভঙ্গ করলে নিয়ম অনুযায়ী ব্যান করা হয়।
গ্রুপ এর ঠিকানাঃআউটসোর্সিং অফ বাংলাদেশ
***আউটসোর্সিং এর সব মারাত্মক খবর জানতে এই পেজটা লাইক মারেন।***
  আউটসোর্সিং নিউজ অ্যান্ড সল্যুশন
সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।